ভিডিও EN
  1. Home/
  2. খেলাধুলা

‘মাঠই আমাদের সবচেয়ে প্রিয় জায়গা’

বিশেষ সংবাদদাতা | প্রকাশিত: ০৮:১৪ পিএম, ১০ আগস্ট ২০২০

শেরে বাংলার পাশাপাশি বন্দর নগরী চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম, খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়াম, সিলেট বিভাগীয় স্টেডিয়াম আর রাজশাহীর কামরুজ্জামান স্টেডিয়ামেও চলছে ক্রিকেটারদের ব্যক্তিগত অনুশীলন।

ঈদের পর রাজধানীর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে ব্যক্তিগত অনুশীলনে আগ্রহী ক্রিকেটারের সংখ্যা বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এর মধ্যে খুলনায় সংখ্যা একই থাকলেও চট্টগ্রাম, সিলেট এবং রাজশাহীতে আরও নতুন করে যুক্ত হয়েছেন আগ্রহী ক্রিকেটারের সংখ্যা।

চট্টগ্রামে ঈদের আগের পর্বে একাই ছিলেন অফস্পিনার নাইম হাসান। ঈদের পর তার সাথে নতুন করে যুক্ত হয়েছেন বন্দর নগরীর অপর দুই ক্রিকেটার ইয়াসির আলী রাব্বি ও ইরফান শুক্কুর।

অন্যদিকে সিলেটে পেসার খালেদ, বাঁ-হাতি স্পিনার নাসুম আহমেদের সাথে যোগ দিয়েছেন দুই পেসার আবু জায়েদ রাহি এবং ইবাদত হোসেন। এছাড়া রাজশাহীতে নাজমুল হোসেন শান্তর সঙ্গে সানজামুল ইসলাম নয়নও অনুশীলন করছেন।

এদিকে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ঈদের পর জিমওয়ার্ক ও রানিংয়ের পাশাপাশি বোলিং-ব্যাটিং অনুশীলন করছেন নাইম হাসান। আজ ভিডিও বার্তায় কথা বলতে গিয়ে অফস্পিনার নাঈম হাসান বলেছেন, ‘চার মাস পর খোলা মাঠে অনুশীলনে আসছি খুব ভাল লাগছে।’

বাসার অনুশীলনের সাথে জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে প্র্যাকটিস করা বিস্তর ফারাক। খোলা মাঠে অনুশীলনের স্বাদই ভিন্ন। মজাই আলাদা। আর সর্বোপরি মাঠই তার ও ক্রিকেটারদের সবচেয়ে কাছের ও প্রিয় জায়গা।

এসব জানিয়ে নাইম হাসান বলেন, ‘এই কয় মাস তো আর গ্রাউন্ডে প্র্যাকটিস করা হয়নি। এতদিন বাসার মধ্যেই জিমওয়ার্ক করে কেটেছে। রানিং যতটুকু পেরেছি, ফিটনেস ধরে রাখার জন্য চেষ্টা করেছি। এখন যখন গ্রাউন্ডে আসছি খুব ভাল লাগছে। কারণ মাঠই আমাদের সবচেয়ে প্রিয় জায়গা। বেশি সময় মাঠেই কাটে। সেই মাঠের বাইরে চার মাসের বেশি সময়। অনেক কিছুই নতুন নতুন লাগছিল প্রথম দিকে।’

ঈদের আগে ৮-১০ দিন জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে শুধু রানিং আর জিমওয়ার্ক করেছেন কেটেছে। ঈদের ছুটির পর গত পরশু ৮ আগস্ট শুরু হওয়া পর্বে থাকছে বোলিং ও ব্যাটিং প্র্যাকটিসের সুযোগও। তাই এখনকার প্র্যাকটিসকে বেশি কার্যকর মনে হচ্ছে নাইমের।

‘শুরু করেছিলাম রানিং আর জিম দিয়ে। ঈদুল আজহার পর বোলিংও যুক্ত হয়েছে। এখন আল্লাহর রহমতে খুব ভাল লাগছে। ঈদের আগে রানিং আর জিম করা হয়েছে। ফিটনেসে ইমপ্রুভ হচ্ছে। এখন প্র্যাকটিসে বোলিংও অ্যাড হয়েছে। বেশ কয়েক মাসের বিরতি। শুরুতে একটু আন ইজি লাগছে। আশা করছি কন্টিনিউ বোলিং করতে পারলে ছন্দ চলে আসবে।’

এআরবি/আইএইচএস/এমএস