ভিডিও EN
  1. Home/
  2. খেলাধুলা

ম্যাকগ্রার সিংহাসন কেড়েছেন স্টার্ক, অধরাই রইলেন শচিন

স্পোর্টস ডেস্ক | প্রকাশিত: ০৩:৩১ এএম, ১৫ জুলাই ২০১৯

জমজমাট এক ফাইনাল ম্যাচের মধ্য দিয়ে পর্দা উঠেছে বিশ্বকাপ ইতিহাসের দ্বাদশ আসরের। এ বিশ্বকাপে রেকর্ড ভাঙা-গড়ার খেলাটা জমেছে বেশ। পুরনো অনেক রেকর্ড যেমন ভেঙেছে, তেমনি অধরাও রয়ে গেছে বেশ কিছু কীর্তি।

যার মধ্যে অন্যতম বিশ্বকাপের এক আসরে শচিন টেন্ডুলকারের করা ৬৭৩ রানের রেকর্ড। টুর্নামেন্টের আগের ১১ বার নির্দিষ্ট কোনো আসরে ৬০০+ রান করতে পেরেছিলেন মাত্র দুইজন ব্যাটসম্যান। ২০০৩ সালে শচিনের ৬৭৩ রানের পর, ২০০৭ সালে ৬৫৯ রান করেছিলেন ম্যাথু হেইডেন।

অথচ বিশ্বকাপের এবারের আসরে ৬০০ পেরিয়েছেন তিন ব্যাটসম্যান- সাকিব আল হাসান, ডেভিড ওয়ার্নার ও রোহিত শর্মা। এ তিনজনের প্রত্যেকেই সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন শচিনের ৬৭৩ রানের রেকর্ডটি ভেঙে দেয়ার। কিন্তু পারেননি তা করতে।

এমনকি দ্বিতীয় স্থানে থাকা হেইডেনকেও ছুঁতে পারেননি কেউই। টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক রোহিত শর্মা থেমেছেন ৬৪৮ রানে, ওয়ার্নার করেছেন ৬৪৭ রান। আর প্রথম পর্বে বাদ পড়া সাকিবের ব্যাট থেকে এসেছে ৬০৬ রান। বিশ্বকাপের ইতিহাসে এ পাঁচজনই কেবল এক আসরে করতে পেরেছেন ৬ শতাধিক রান।

এদিকে শচিনের রেকর্ড না ভাঙলেও, অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি গ্লেন ম্যাকগ্রার সিংহাসন কেড়ে নিয়েছেন তারই স্বদেশি মিচেল স্টার্ক। ২০০৭ সালের বিশ্বকাপে ২৬ উইকেট নিয়েছিলেন ম্যাকগ্রা। এবার সে রেকর্ড ভেঙে ২৭ উইকেট শিকার করেছেন স্টার্ক।

বিশ্বকাপের এক আসরে সর্বোচ্চ রান

১. শচিন টেন্ডুলকার - ৬৭৩ রান, ২০০৩ সাল
২. ম্যাথু হেইডেন - ৬৫৯ রান, ২০০৭ সাল
৩. রোহিত শর্মা - ৬৪৮ রান, ২০১৯ সাল
৪. ডেভিড ওয়ার্নার - ৬৪৭ রান, ২০১৯ সাল
৫. সাকিব আল হাসান - ৬০৬ রান, ২০১৯ সাল

বিশ্বকাপের এক আসরে সর্বোচ্চ উইকেট

১. মিচেল স্টার্ক - ২৭ উইকেট, ২০১৯ সাল

২. গ্লেন ম্যাকগ্রা - ২৬ উইকেট, ২০০৭ সাল

৩. চামিন্দা ভাস - ২৩ উইকেট, ২০০৩ সাল
    মুত্তিয়া মুরালিধরন - ২৩ উইকেট, ২০০৭ সাল
    শন টেইট - ২৩ উইকেট, ২০০৭ সাল

৪. মিচেল স্টার্ক - ২২ উইকেট, ২০১৫ সাল
    ট্রেন্ট বোল্ট - ২২ উইকেট, ২০১৫ সাল
    ব্রেট লি - ২২ উইকেট, ২০০৩ সাল

৫. শহিদ আফ্রিদি - ২১ উইকেট, ২০১১ সাল
    গ্লেন ম্যাকগ্রা - ২১ উইকেট, ২০০৩ সাল
    ব্র্যাড হগ - ২১ উইকেট, ২০০৭ সাল
    জহির খান - ২১ উইকেট, ২০১১ সাল
    লকি ফার্গুসন - ২১ উইকেট, ২০১৯ সাল

এসএএস

আরও পড়ুন