ভিডিও EN
  1. Home/
  2. খেলাধুলা

লন্ডনের সেন্ট্রাল মসজিদে নামাজ পড়েছেন মাশরাফি-মুশফিকরা

বিশেষ সংবাদদাতা | লন্ডন থেকে | প্রকাশিত: ০৫:৪৭ পিএম, ০৪ জুন ২০১৯

টাইগাররা ঈদের নামাজ পড়বেন, তবে কোথায় ও কখন?- তা জানা ছিলো না কারোই। এমনকি লন্ডন সময় সকাল পৌনে এগারোটায় যখন নামাজের জন্য বের হন মাশরাফি-মুশফিকরা, তখনো দলের ম্যানেজার খালেদ মাহমুদ সুজন জানাতে পারেননি কোন মসজিদে নামাজ পড়বেন তারা।

তবে তিনি জানিয়েছিলেন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা যেখানে নিয়ে যাবে সবাইকে, সেখানেই আদায় করা হবে ঈদের জামাত। শুরুতে এ তথ্য নিয়ে ধোঁয়াশার মধ্যে থাকলেও, নামাজের পরে জানা গিয়েছে পুরোপুরি শতভাগ নিশ্চিত তথ্য।

ঘড়ির কাঁটা তখনো ১২টা ৫ মিনিট স্পর্শ করেনি। ঠিক তখন বাঁহাতি ওপেনার সৌম্য সরকার রিভার ব্যাংক প্লাজার বাইরে এসে কথা বলতে শুরু করলেন স্বদেশী সাংবাদিকদের সঙ্গে, জানালেন ঈদের শুভেচ্ছা, কথা বললেন আগামীকাল (বুধবার) নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচের ব্যাপারে।

এরও খানিক পরে যখন ঈদের নামাজ পড়া শেষ হয় বাংলাদেশ দলের, তখনই সঙ্গে সঙ্গে মুঠোফোনে জাগোনিউজকে টাইগারদের নামাজের ব্যাপারে সব তথ্য দেন মিডিয়া ম্যানেজার রাবিদ ইমাম।

Central-Mosque

তিনি জানান, বাঙালি অধ্যুষিত এলাকা ইস্ট লন্ডন, ব্রিকলেন, হোয়াইট চ্যাপেলের মতো জায়গা বাদ দিয়ে রিজেন্ট পার্কের নিকটে বিখ্যাত সেন্ট্রাল মস্কো অব লন্ডনে গিয়ে ঈদের নামাজ আদায় করেছে বাংলাদেশ দল। মূলত নিরাপত্তার কারণেই খানিক দূরে গিয়ে নামাজ আদায় করা হয়েছে।

শুরুতে টাইগারদের ঈদের জামাতের ব্যাপারে বেলা ১১টার কথা জানা গেলেও, রাবিদ ইমাম নিশ্চিত করেছেন তারা ১২টার (বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টা) জামাতে অংশ নিয়েছেন। যে কারণে ১২টার সময় সৌম্য সরকারের সংবাদ সম্মেলন হওয়ার কথা থাকলেও তা হয় খানিক দেরিতে। তখনো হোটেলে ফেরেনি দল।

সেন্ট্রাল মস্কো অব লন্ডন সে দেশের অন্যতম বিখ্যাত একটি মসজিদ। যার আরেক নাম ইসলামিক কালচারাল সেন্টার। এটি স্থাপিত হয়েছে আজ থেকে ৪২ বছর আগে ১৯৭৭ সালে। তখনই এ মসজিদ নির্মাণে ব্যয় হয় ৬৫ লাখ পাউন্ড। যেখানে একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারেন প্রায় সাড়ে ৫ হাজার মানুষ।

এআরবি/এসএএস/জেআইএম

আরও পড়ুন