এই ছবিটি হতে পারতো আরও সুন্দর...
সোফার একপাশে বসে রয়েছেন অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চ, তার পাশে হাতলে বসা বাংলাদেশ অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা, পেছনে দাঁড়ানো ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক জেমস হোল্ডার, মাঝে বসা পাকিস্তানের অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদ, তার পাশে হাতলে বসা ইংলিশ অধিনায়ক ইয়ন মরগ্যান।
পাশে আলাদা সোফায় হাত পা ছড়িয়ে বসা ভারতীয় অধিনায়ক বিরাট কোহলি। পেছনে দাঁড়ানো শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক দিমুথ করুনারাত্নে, আফগানিস্তানের অধিনায়ক গুলবদিন নাইব, দক্ষিণ আফ্রিকার ফাফ ডু প্লেসিস এবং নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন।
আসন্ন বিশ্বকাপ শুরুর আগে বৃহস্পতিবার আইসিসির আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলন তথা ক্যাপ্টেনস ডে’তে অংশগ্রহণকারী দশ দেশের অধিনায়ককে নিয়ে এমনভাবেই তোলা হয়েছিল ‘ক্যাপ্টেনস ফটো’- যা মূলত প্রতিনিধিত্ব এবারের বিশ্বকাপের দশ দেশের। অসাধারণ এ ছবিটি মন ছুঁয়ে গেছে সকলের, রীতিমত ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে।
তবু এরই মধ্যে চাপা অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন নেদারল্যান্ডস ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক পিটার বোরেন। মাত্র ১০ দেশ নিয়ে ‘বিশ্বকাপ’ আয়োজন করায় যে নেতিবাচক প্রভাব ছিলো সকলের মাঝে, সেটিই ফের মনে করিয়ে দেন এ সাবেক ডাচ ক্রিকেটার।
তার মতে দশ অধিনায়কের সঙ্গে আরও বাকি নিয়মিত ক্রিকেট খেলুড়ে দেশগুলোর অধিনায়করা থাকলেই পূর্ণতা পেত এ ছবিটি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে নিজের এ অসন্তোষের কথা জানিয়েছেন বোরেন।
টুইটারে দশ অধিনায়কের ছবিটি পোস্ট করে জনপ্রিয় ক্রিকেটভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো লিখেছিল, ‘২০১৯ বিশ্বকাপের শিরোপার দিকে চোখ রাখা এক ঝাঁক তারকা। আপনার পছন্দের জন কে?’
এ ছবিটি রিটুইট করে পিটার বোরেন লিখেন, ‘এ ছবিটি আরও সুন্দর হতে পারতো যদি এতে রোহান মোস্তফা, গ্রায়েম ক্রেমার, উইলিয়াম পোর্টারফিল্ড, কাইল কোয়েৎজার, বাবর হায়াত, পিটার সিলার এবং পরশ খাড়কাও থাকতেন।’
উল্লেখ্য, রোহান মোস্তফা আরব আমিরাতের, গ্রায়েম ক্রেমার জিম্বাবুয়ের, উইলিয়াম পোর্টারফিল্ড আয়ারল্যান্ডের, কাইল কোয়েৎজার স্কটল্যান্ডের, বাবর হায়াত হংকংয়ের, পিটার সিলার নেদারল্যান্ডসের এবং পরশ খাড়কা নেপালের অধিনায়ক।
This would be a better photo if Rohan Mustafa, Graeme Cremer, William Porterfield, Kyle Coetzer, Babar Hayat, Pieter Seelaar and Paras Khadka were in it. https://t.co/UZT662lYFU
— Peter Borren (@dutchiepdb) May 24, 2019
এসএএস/এমএস