ভিডিও EN
  1. Home/
  2. খেলাধুলা

যে ৪ জন ভারতের বিশ্বকাপ দলে না থাকাটা বিস্ময়ের

স্পোর্টস ডেস্ক | প্রকাশিত: ০৯:২২ পিএম, ১৫ এপ্রিল ২০১৯

২০১৯ বিশ্বকাপের জন্য ১৫ সদস্যের দল দিয়ে দিয়েছেন ভারতীয় নির্বাচকরা। যে দলটির নেতৃত্ব দেবেন বিরাট কোহলি। কোহলির দলে কয়েকজনের অন্তর্ভূক্তি নিশ্চিতই ছিল, কিন্তু বিস্ময়ও ছড়িয়েছে বেশ কয়েকটি নাম। এর মধ্যে চারটি নাম আলাদা করেই আলোচনায় আসছে, যাদের বিশ্বকাপ দলে থাকা অনুমিত ছিল।

pant

১. রিশাভ পান্ত
অনেকদিন ধরেই রিশাভ পান্তকে নিয়ে আলোচনা চলছে। মাঝে কয়েকদিন মহেন্দ্র সিং ধোনির অফফর্মে তো এমন দাবিও উঠে-ধোনিকে বাদ দিয়ে পান্তকে বিশ্বকাপ দলে নেয়া হোক। পরে ধোনি ফর্ম দিয়ে জায়গা নিশ্চিত করে নিলেও বিকল্প উইকেটরক্ষক হিসেবে বিশ্বকাপে পান্তই যাচ্ছেন, ধরেই নিয়েছিলেন সবাই। কিন্তু দল ঘোষণায় চমকে দেন নির্বাচকরা। পান্তকে বাদ দিয়ে বিকল্প উইকেটরক্ষক হিসেবে তারা বেছে নিয়েছেন অভিজ্ঞ দিনেশ কার্তিককে।

RYDO

২. আম্বাতি রাইডু
অনেকটা সময় ভারতীয় দলের চার নাম্বার ব্যাটিং পজিশনটা দখলে রেখেছিলেন আম্বাতি রাইডু। নির্বাচকরাও যেন চার নাম্বারে স্বস্তি খুঁজে পেয়েছিলেন। খেলেছেন মার্চে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সর্বশেষ সিরিজও। কিন্তু ওই সিরিজের ব্যর্থতা রাইডুকে ছিটকে দিল বিশ্বকাপ দল থেকেই । তার বদলে চার নাম্বারের জন্য বিজয় শঙ্করকে বেছে নিয়েছেন নির্বাচকরা, যেটা আসলেই রাইডু ভক্তদের জন্য ছিল বড় বিস্ময়ের এক খবর।

RAHANE

৩. আজিঙ্কা রাহানে
শিখর ধাওয়ানের অফফর্ম আর অধারাবাহিকতা বিশ্বকাপ দলে একজন ব্যাকআপ ওপেনার রাখার দাবি তুলেছিল। আজিঙ্কা রাহানে ছিলেন সে দৌড়ে। এমনকি গত ফেব্রুয়ারি দলের প্রধান নির্বাচক এসকে প্রসাদও বলেছিলেন, 'ঘরোয়া ক্রিকেটে রাহানে ফর্মে আছে। সে আমাদের বিশ্বকাপের বিবেচনায় ভালোভাবেই আছে।'

কিন্তু দল ঘোষণার পর দেখা গেল, ১৫ সদস্যের দলে জায়গা হয়নি রাহানের। যেটা অনেকের কাছেই অপ্রত্যাশিত ছিল।

UMESH

৪. উমেশ যাদব
২০১৫ বিশ্বকাপে ভারতীয় দলের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি ছিলেন উমেশ যাদব। গতির কারণে ইংল্যান্ডের মাটিতে বিশ্বকাপে তার জায়গা করে নেয়াটা কঠিন হওয়ার কথা ছিল না। ঘরোয়া ক্রিকেটে ফর্মেও ছিলেন। রঞ্জি ট্রফির সেমিফাইনালে কেরালার বিপক্ষে ১২ উইকেট পান এই পেসার। কিন্তু বিশ্বকাপের দল ঘোষণার পর দেখা গেল, জায়গা নেই তার। ভুবনেশ্বর কুমার, জাসপ্রিত বুমরাহর সঙ্গে তৃতীয় পেসার হিসেবে যাচ্ছেন মোহাম্মদ শামি।

এমএমআর/জেআইএম

আরও পড়ুন