টি-টোয়েন্টিতে গেইলের আরেকটি রেকর্ড
তাকে বলা হয় টি-টোয়েন্টির ফেরিওয়ালা। এই ফরমেটে ক্রিস গেইলের রেকর্ডের ধারেকাছেও কেউ নেই। ক্যারিবীয় এই ব্যাটসম্যান টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি রান সংগ্রাহক। ৩৫৪ ম্যাচে ১২ হাজারের উপর রান, গড় ৪০.২৫। ১৪৮.২৩ স্ট্রাইক রেটটাও ঈর্ষণীয়।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে দশ হাজারের বেশি রান করা একমাত্র ব্যাটসম্যান গেইল। ৮৯১ ছক্কায় আছেন সবার উপরে। এই ফরমেটে তার সেঞ্চুরি ২১টি! নিকট প্রতিদ্বন্দ্বি নিউজিল্যান্ডের ব্রেন্ডন ম্যাককালামের সেঞ্চুরি যেখানে মাত্র ৭টি।
টি-টোয়েন্টির সবচেয়ে বড় ইনিংসটাও গেইলের। ২০১৩ সালে আইপিএলে পুনে ওয়ারিয়র্সের হয়ে হার না মানা ১৭৫ রান করেছিলেন জ্যামাইকান এই ব্যাটিং দানব।
৩৯ বছর বয়স এই ব্যাটসম্যান এখন খেলছেন এমজানসি সুপার লিগে (এমএসএল)। সেখানে খেলতে নেমে নতুন আরেক রেকর্ডে নাম লিখিয়েছেন গেইল। বিশ্বের একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে ১০টি আলাদা টি-টোয়েন্টি লিগে খেলার কীর্তি গড়েছেন তিনি।
এখন পর্যন্ত বিভিন্ন গেইলের খেলা টি-টোয়েন্টি লিগগুলো হলো- আফগানিস্তান প্রিমিয়ার লিগ (বালখ লিজেন্ডস), এমজানসি সুপার লিগ (জজি স্টারস), ক্যারিবীয়ান প্রিমিয়ার লিগ (জ্যামাইকা তালাওয়াহস, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস প্যাট্রিয়টস), ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার রিগ (কলকাতা নাইট রাইডার্স, রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু এবং কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব, পাকিস্তান সুপার লিগ (লাহোর কালান্দার্স এবং করাচি কিংস), বিগ ব্যাশ লিগ (সিডনি থান্ডার্স এবং মেলবোর্ন রেনেগেডাস), রাম স্ল্যাম টি-টোয়েন্টি (হাইভেল্ট লায়ন্স), ভাইটালিটি ব্লাস্ট (সমারসেট), বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বরিশাল বুলস, ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স, চিটাগং ভাইকিংস এবং রংপুর রাইডার্স), গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি কানাডা (ভ্যাঙ্কুভার নাইটস)।
এমএমআর/পিআর