ভিডিও EN
  1. Home/
  2. ধর্ম

চূড়ান্ত ক্ষমা চাওয়ার পর মুমিনের দোয়া

ইসলাম ডেস্ক | প্রকাশিত: ০৯:১১ পিএম, ১৮ অক্টোবর ২০২১

‘হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর কাছে তাওবাহ কর; ‘বিশুদ্ধ তাওবাহ’। আশা করা যায়, এতে তোমাদের প্রভু তোমাদের পাপগুলোকে মুচে দেবেন। তাওবার ফলে তোমাদের দান করবেন জান্নাত। এমন জান্নাত; যার নিচে নদী প্রবাহিত। পরকালের কঠিন দিন দিন আল্লাহ তাআলা তাঁর নবি এবং বিশ্বাসীদের অপমান করবেন না। তাদের ভালো আমলের আলো তাদের সামনে ও ডান পাশকে আলোকিত হবে। তারা বলবে-

رَبَّنَاۤ اَتۡمِمۡ لَنَا نُوۡرَنَا وَ اغۡفِرۡ لَنَا ۚ اِنَّکَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ

উচ্চারণ : রাব্বানা আতমিম লানা নুরানা ওয়াগফিরলানা; ইন্নাকা আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদির।’

অর্থ : ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের নূরকে পূর্ণতা দান করুন। আর আমাদের ক্ষমা করুন নিশ্চয়ই আপনি সর্ব বিষয়ে ক্ষমতাবান।’ (সুরা তাহরিম : আয়াত ৮)

আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিমে মুমিন মুসলমানকে চূড়ান্ত তাওবাহ করতে বলেছেন। যারা এ তাওবাহ করবে; তারা ক্ষমা পাবে। পুরস্কার হিসেবে পাবে জান্নাত। তাদের সামনে ও ডানে যা থাকবে তাদের ভালো কাজের আলোয় আলোকিত হবে।

পরকালে উল্লেখিত নেয়ামত পেতে এ দোয়া বেশি বেশি পড়ে যথাযথ আমল করার বিকল্প নেই। যে কারণে আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিমে প্রতিশ্রুতি ও উপায় ঘোষণার পাশাপাশি দোয়াটি তুলে ধরেছেন এভাবে-

رَبَّنَاۤ اَتۡمِمۡ لَنَا نُوۡرَنَا وَ اغۡفِرۡ لَنَا ۚ اِنَّکَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ

উচ্চারণ : রাব্বানা আতমিম লানা নুরানা ওয়াগফিরলানা; ইন্নাকা আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদির।’

অর্থ : ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের নূরকে পূর্ণতা দান করুন। আর আমাদের ক্ষমা করুন নিশ্চয়ই আপনি সর্ব বিষয়ে ক্ষমতাবান।’ (সুরা তাহরিম : আয়াত ৮)

তাওবার মাধ্যমে ক্ষমা ও কল্যাণ লাভ হয়। মানুষের বিগত জীবনের সব গুনাহ থেকে মুক্তি পায়। আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করতে সক্ষম হয়। ক্ষমা প্রার্থনার পর উল্লেখিত দোয়ায় পরকালকে আলো

মনে রাখতে হবে

মানুষ যত বড় অপরাধীই হোক না কেন, যদি সে চূড়ান্ত তাওবাহ করে তবে আল্লাহ তাআলা তাকে ক্ষমা করে দেন। তবে গুনাহ যদি বান্দার কোনো হক বা অধিকারের সঙ্গে জড়িত হয় তবে সে গুনাহ মাফের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির কাছেই ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে চূড়ান্ত তাওবা করার তাওফিক দান করুন। এ তাওবার মাধ্যমে দুনিয়ার সব পাপ থেকে নিজেদের মুক্ত করার তাওফিক দান করুন। তাওবাহ করার পর কোরআনের শেখানো দোয়ায় আল্লাহর কাছে ধরণা দেওয়ার ও হেদায়েতের নুর পাওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন।

এমএমএস/এএসএম

আরও পড়ুন