অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রস্তাব
অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রস্তাব উঠছে সর্ববৃহৎ সংসদ ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টে। আসন্ন নির্বাচন নির্দলীয়, নিরপেক্ষ ও সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে করার আহ্বান জানানো হয়।
সেই আহ্বান সম্বলিত দাবিটি নিয়ে বির্তক হবে ১৫ নভেম্বর। সপ্তম বারের মতো বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টে বির্তক হবে। বিশ্লেষকরা আশা করছেন ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টে সংসদ সদস্যদের বিতর্কে বাংলাদেশের সংকট সমাধানের পথ সুগম হবে।
ইইউ পার্লামেন্ট দীর্ঘ দিন যাবত কাজের সঙ্গে জড়িত বেলজিয়াম বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক আলম হোসেন জানান ইইউ পার্লামেন্টর প্রত্যেকটি গ্রুফ ইতোমধ্যে আলাদা আলাদা খসড়া প্রস্তাবে বাংলাদেশের মানবাধিকার লঙ্ঘন, আইনের শাসন গণতন্ত্র ও আসন্ন নির্বাচন সংক্রান্ত প্রস্তাব পার্লামেন্টে জমা দিয়েছেন।
জানা গেছে, সব রাজনৈতিক দল ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে গ্রহণযোগ্য সংসদ নির্বাচন আর চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, মানবাধিকারের লংঘন, আইনের শাসন, হত্যা, গুম, খুন, লুট, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর নামে নাগরিকদের অপহরণ, খুন, বিনা বিচারে হত্যাকাণ্ড এই সব বিষয় নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়ন পার্লামেন্টে বিতর্ক হবে।
নির্ধারিত ডিবেটের শিরোনাম রয়েছে-হিউম্যান রাইটস সিটুয়েশন ইন বাংলাদেশ (২০১৮/২৯২৭ (আরএসপি) এবং
ইউরোপীয় ইউনিয়নের পার্লামেন্ট রুলস ১৩৫- এর আওতায় পার্লামেন্টে বাংলাদেশের গণতন্ত্র, মানবাধিকার লঙ্ঘন, আইন-শৃঙ্খলা।
এমআরএম/পিআর