খালেদার মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ ২৯ জানুয়ারি
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট ও জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণ ২৯ জানুয়ারি ধার্য করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার পুরান ঢাকার বকশীবাজার এলাকায় আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে অবস্থিত তৃতীয় বিশেষ জজ আবু আহমেদ জমাদ্দার এ দিন ধার্য করেন।
এর আগে রাজধানীর বকশীবাজার এলাকায় আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে অবস্থিত ঢাকা বিশেষ জজ-৩ এর বিচারক আবু আহমেদ জমাদ্দার এর আদালতে বৃহস্পতিবার সকালে সাক্ষ্য গ্রহন শুরু হয়।
মামলার বাদী ও তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপ-পরিচালক হারুনুর রশীদ সাক্ষ্য প্রদান করেছেন। বৃহস্পতিবার মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য ছিল। বেগম খালেদা জিয়া ‘অবরুদ্ধ’ থাকায় আদালতে হাজির হতে না পারায় তার আইনজীবী এ্যাডভোকেট সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবা সাক্ষ্যগ্রহণ মুলতবি রাখার জন্য সময়ের আবেদন করেন।
চলতি বছরের ১৯ মার্চ জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির দুই মামলায় খালেদা জিয়াসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ বাসুদেব রায়।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার অর্থ লেনদেনের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১০ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
এ মামলার অপর আসামিরা হলেন-খালেদার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছের তখনকার সহকারী একান্ত সচিব ও বিআইডব্লিউটিএর নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান।
অপরদিকে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় আরও একটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সর্বশেষ - রাজনীতি
- ১ আওয়ামী লীগকে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি বলার যৌক্তিকতা নেই: মঈন খান
- ২ দোসররা আওয়ামী লীগকে রক্ষার চেষ্টা চালাচ্ছে: জাতীয় নাগরিক কমিটি
- ৩ বাংলাদেশ পাকিস্তানও হবে না, আফগানিস্তানও হবে না: ডা. শফিকুর রহমান
- ৪ চট্টগ্রামকে ভারতের অংশ করার উসকানি, জামায়াতের নিন্দা
- ৫ বিএনপির ৩১ দফা নিয়ে যা ভাবছে রাজনৈতিক দলগুলো