স্বর্গের দরজা খ্যাত মনোমুগ্ধকর ভুটান

প্রকাশিত: ০৩:৩১ পিএম, ২১ জুলাই ২০১৮

শান্তি, নিরবতা, মেঘ আর পাহাড়ের মিলনস্থল ভুটান। স্বর্গের দরজা নামে খ্যাত ভুটান ঘুরে এসেছেন জাগো নিউজের ডেপুটি চিফ রির্পোর্টার সিরাজুজ্জামান। দৃষ্টিনন্দন ভুটানের বিভিন্ন স্থানের ছবি তিনি ক্যামেরা বন্দি করেছেন।

১/১১

ভুটানের পারু নদীর কুল কুল শব্দের মায়াবী জল সবাইকে মন্ত্রমুগ্ধ করে রাখে। পাথুরে এ নদীর স্বচ্ছ শীতল পানিতে পা ভেজালে মনটা ভরে যায়। যেখানে প্রিয়জনকে নিয়ে আসে আরো কাছাকাছি।

২/১১

পুনাখা সাসপেনশন ব্রিজ -ভুটানের দীর্ঘতম সাসপেনশন ব্রিজ। এটি ভুটানের পো চু নদীর উপরে । যার দৈর্ঘ্য ১৬০ মিটার।

৩/১১

ভুটানে মেঘ পাহাড়ের মিতালী সব সময়। চলতে চলতে কখনও কখনও আপনিও গাড়িসহ মেঘের মাঝে হারিয়ে যাবেন।

৪/১১

রাজধানী থিম্পুতে এই বুদ্ধ ডর্ডেনমা বা বুদ্ধ পয়েন্ট দেখে সবাই বিস্মিত হতে বাধ্য। কারণ এই মুর্তির বিশালতা ও সামনের বিস্তৃত জায়গা মনটাকে বিশাল করে দেয়। কারণ মূর্তিটি ১৭৭ ফুট উঁচু (প্রায় ১৭ তালা ভবনের সমান)।

৫/১১

বুদ্ধ ডর্ডেনমা বা বুদ্ধ পয়েন্টের এর সামনের অংশ। সেখানেও রয়েছে একই ধরনের ১৭টি মূর্তি। যা ব্রোঞ্জ দিয়ে তৈরি।

৬/১১

মেমোরিয়াল কর্টেন। এটি মূলত স্মৃতিস্তম্ভ। ভুটানের তৃতীয় রাজা জিগমে দরজি ওয়াঙচুকের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ১৯৭৪ সালে এই স্মৃতিস্তম্ভ নির্মিত হয়। এটি বেশির ভাগ সময়ই কুয়াশায় ঢাকা থাকে। আকাশ পরিস্কার থাকলে এখান থেকে মাউন্ট এভারেস্ট দেখা যায়।

৭/১১

একনজরে ভুটানের পারো টাউন। নীরবতায় যেখানে উজ্জীবনের শক্তি।

৮/১১

রাজধানী থিম্পু থেকে ৬৩ কিলোমিটার দূরে পারু শহরে অবস্থিত ভুটানের একমাত্র বিমানবন্দর এটি। পাহাড়ের উপর দিয়ে গাড়িতে যাবার সময় এই বিমানগুলোকে খেলনা বিমান বলে মনে হয়।

৯/১১

এই নদীয় পুনাখা জং টি পুনাখা–ওয়াংড়ু উপাত্যকার ফু ছ্যু (পিতা) এবং মু ছ্যু (মাতা) নদীর মিলে হয়েছে পু ছ্যু নদী । এটি ভুটান – ভারত সীমা অতিত্রম করেছে এবং অবশেষে ব্রহ্মপুত্র নদীর সাথে মিলিত হয়েছে।

১০/১১

ভুটানের পুনাখার প্রশাসনিক কেন্দ্র। প্রাসাদটি ১৭৩৭-৩৮ সালে নির্মিত এটি জং স্থাপত্যশিল্পের দ্বিতীয় পুরাতনতম এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম প্রাসাদ । পু ছ্যু নদীর ধারে এটি অবস্থিত।