মাত্র ৬৯৯ বর্গকিলোমিটার আয়তনের দেশটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে মালয় উপদ্বীপের দক্ষিণতম প্রান্তে, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার মাঝখানে অবস্থিত। এটি মালয়েশিয়া থেকে জোহর প্রণালি এবং ইন্দোনেশিয়া থেকে সিঙ্গাপুর প্রণালি দ্বারা বিচ্ছিন্ন। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
২/৬
এখানে রয়েছে মেরিনা জলপ্রপাত। সাড়ে তিন কিলোমিটার সুউচ্চ মেরিনা জলপ্রপাত দেখতে দূরদূরান্ত থেকে ছুটে আসে অসংখ্য পর্যটক। সিঙ্গাপুরের বিভিন্ন জাতীয় উৎসব এখানে আয়োজন করা হয়। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
৩/৬
এখানে আছে বিনোদনের সব রকম ব্যবস্থা। শিশুর জন্য আছে খেলাধুলার উপকরণ। এখানে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার সুযোগ কেউ হারাতে চান না। মনোমুগ্ধকর মেরিনা সেতু ও মেরিনা দক্ষিণাঞ্চলকে একীভূত করে আছে হেলিক্স ব্রিজ। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
৪/৬
লোটাস ফুল দিয়ে সাজানো এখানকার আর্টসায়েন্স মিউজিয়াম দেখার মতো স্থান। অর্কার্ড রোডের দুই দশমিক দুই কিলোমিটার জুড়ে বিস্তীর্ণ শপিং অ্যান্ড এন্টারটেইনমেন্ট অ্যাভিনিউকে বলা হয় সিঙ্গাপুরের হৃদয়। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
৫/৬
সেখানে অবস্থিত হোটেল, রেস্টুরেন্ট ও শপিংমলগুলো দেখলে মনে হবে যেন খেলনার মতো সাজানো রয়েছে। অর্কার্ড রোডে হাঁটলে সিঙ্গাপুরের চাকচিক্য ও সৌন্দর্যের দেখা মেলে। বিখ্যাত ইয়ন অর্কার্ড শপিং কমপ্লেক্সটি অর্কার্ড রোডেই অবস্থিত। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
৬/৬
পুরোনোর মিশেলে চায়নাটাউন সিঙ্গাপুরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। এখানে আপনি সিঙ্গাপুরে বসে চীনা সংস্কৃতি উপভোগ করতে পারবেন। তবে চায়না টাউনে লালিত ‘চীনা সংস্কৃতি’ সিঙ্গাপুরের অন্য কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। ছবি: এম মাঈন উদ্দিন
১/৬
২/৬
৩/৬
৪/৬
৫/৬
৬/৬
