ফণীর মতো ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড় ‘কেনেথে’ বিধ্বস্ত হয়েছে এক দ্বীপ

প্রকাশিত: ০৮:০২ পিএম, ০৩ মে ২০১৯

পূর্বাভাসের আগেই ঘণ্টায় ১৯৫ কিলোমিটার গতিবেগে ভারতের ওড়িশা উপকূলে আছড়ে পড়ল ‘অতি শক্তিশালী প্রবল ঘূর্ণিঝড়’ ফণী। অন্য প্রান্তের একটি মহাদেশও বিপর্যস্ত ঘূর্ণিঝড়ে।

১/১০

প্রবল সাইক্লোনে বিপর্যস্ত হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার মোজাম্বিক। ইতিমধ্যেই ভয়াবহ সাইক্লোন ‘কেনেথ’-এর কারণে মৃত্যু হয়েছে ৩৮ জন স্থানীয় বাসিন্দার। আরও বাড়তে পারে মৃতের সংখ্যা, আশঙ্কায় মোজাম্বিক সরকার।

২/১০

মাস খানেক আগে ইদাই ঘূর্ণিঝড়ে আফ্রিকায় প্রাণ হারিয়েছিলেন প্রায় ৭৫০ স্থানীয় মানুষ। কেনেথও ভয়াবহ রূপেই হামলা করেছে।

৩/১০

প্রায় ১৭৪ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় হাওয়া বইছে সে দেশে। ভেসে গিয়েছে শতাধিক গ্রাম। পেম্বা, মালওয়ি ও জিম্বাবুয়েতে বন্যা ও ভূমিধসের কারণে বিপর্যস্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা।

৪/১০

কেনেথ মোজাম্বিকের উত্তর উপকূল থেকে যতই ভেতরের দিকে অগ্রসর হবে ততই দুর্বল হয়ে পড়বে বলে জানিয়েছিলেন আবহাওয়াবিদরা। এর প্রভাবে প্রায় ২০ ইঞ্চি বৃষ্টিপাত হয়েছে।

৫/১০

ব্যাপক বৃষ্টিপাতের কারণে মোজাম্বিকের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে কয়েক হাজার মানুষ আটকে পড়েন। বাতাসের মারাত্মক গতিবেগের কারণে বন্যা ও ভূমিধসও শুরু হয়েছে মোজাম্বিকে।

৬/১০

৭/১০

এরই মধ্যে ৪০ হাজার বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে, ভেঙে পড়েছে বিদ্যুতের খুঁটি, প্লাবিত হয়েছে নিচু এলাকা। কোমোরোস দ্বীপ হয়েছে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত।

৮/১০

গ্রামাঞ্চলগুলোয় আটকে পড়াদের উদ্ধারে উদ্ধারকর্মীরা আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। পরিস্থিতির কারণে তাদের বেশ হিমশিম খেতে হলেও প্রায় ২০ হাজার মানুষকে অস্থায়ী আশ্রয়স্থল, স্কুল ও গির্জায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

৯/১০

অবস্থা এতটাই ভয়াবহ যে, বিভিন্ন স্থানে ত্রাণ সামগ্রী ও সাহায্য পৌঁছনো সম্ভব হচ্ছে না। সাইক্লোন কেনেথে মোজাম্বিকের প্রায় ৭ লাখ মানুষ বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়েছে। ৬০ শতাংশেরও বেশি ফসল নষ্ট হয়ে গিয়েছে।