বিশ্বের ১০টি ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা

প্রকাশিত: ০৫:৪৭ পিএম, ১৪ মার্চ ২০১৮

নেপালে বাংলাদেশের ইউএস-বাংলার বিমান দুর্ঘটনার পরে বিশ্বজুড়ে আলোচিত হচ্ছে নানান দেশের বিমান দুর্ঘটনার কথা। এবারের অ্যালবামের মাধ্যমে জেনে নিন বিশ্বের ১০টি ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনার কথা।

১/১০

টেনেরিফ এয়ারপোর্ট দুর্ঘটনা, ১৯৭৭ স্পেন : দুটি বোয়িং প্যাসেঞ্জার ফ্লাইটের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয় বিমানবন্দরের রানওয়েতেই। মারা যান ৫৮৩ জন।

২/১০

জাপান এয়ারলাইনস ফ্লাইট-১২৩, ১৯৮৫ টোকিও : টোকিও থেকে ওড়ার মাত্র ১২ মিনিটের মধ্যেই বিমান দুর্ঘটনাটি ঘটে, মাউন্ট ওসুটাকার উপরে।

৩/১০

চরখি দাদরি, ১৯৯৬, ভারত : মাঝ আকাশেই মুখোমুখি সংঘর্ষ হয় সৌদি আরবের বোয়িং ও কাজাখস্তানের এয়ারলাইনসের দুটি বিমানের। এতে মৃত্যু হয় মোট ৩৪৯ জনের।

৪/১০

টার্কিশ এয়ারলাইনস-৯৮১, ১৯৭৪ প্যারিস : প্যারিস থেকে একটু দূরে, এরমেননভিল জঙ্গলে ক্র্যাশ করে বিমানটি। বিমানের ৩৪৬ জন মানুষই মারা যান।

৫/১০

আমেরিকান এয়ারলাইনস-১৯১, ১৯৭৯ শিকাগো : বিমানবন্দর থেকে ওড়ার পরেই দুর্ঘটনার কবলে পড়ে এই বিমান। ২৫৮ যাত্রী ও ১৩ জন ক্রিউ-সহ, ২ জন গ্রাউন্ড স্টাফও মারা যান।

৬/১০

এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট-৮৫৫, ১৯৭৮ ভারত : বছরের প্রথম দিনেই, মুম্বইয়ের বান্দ্রা অঞ্চলে দুর্ঘটনা ঘটে। ক্রিউ-সহ ২১৩ জন যাত্রীই মারা যান।

৭/১০

এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস ফ্লাইট-৮১২, ২০১০ ভারত : ম্যাঙ্গালোর বিমানবন্দরের রানওয়ে থেকে বেরিয়ে গিয়ে পাহাড়ের উপর থেকে পড়ে যায় বিমানটি। ১৫৮ জন মারা গেলেও, প্রাণে বেঁচেছিলেন মাত্র ৮ জন।

৮/১০

আমেরিকান এয়ারলাইনস ফ্লাইট-৫৮৭, ২০০১ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র : ৯/১১-এর মাত্র কয়েক মাস পরেই ঘটে এই দুর্ঘটনা। নিউ ইয়র্কের কুইনস-এর জনবহুল অঞ্চলে ভেঙে পড়ে বিমানটি। বিমানের ভেতরের ২৬০ ও এলাকার ৫ জনের মৃত্যু ঘটে।

৯/১০

মালয়েশিয়া এয়ারলাইনস ফ্লাইট-৩৭০, ২০১৪ : কুয়ালালামপুর থেকে বেইজিং যাচ্ছিল বিমানটি। ভারত মহাসাগরের উপর দিয়ে যাওয়ার সময়েই হঠাৎ বিমানের সঙ্গে সব যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। বিমানে ছিলেন ২৩৯ জন যাত্রী। তারা সকলেই নিখোঁজ হন।