শিশুকে দুধ পান করানো মায়েরা যেসব খাবার খাবেন

প্রকাশিত: ০১:১৮ পিএম, ১৭ জুলাই ২০২২

নতুন যারা মা হয়েছেন তাদের অনেকেই জানেন না শিশুকে দুধ পান করানোর সঠিক নিয়ম। ফলে শিশুরা পুষ্টি থেকে বঞ্চিত হয়। এবার জেনে নিন শিশুকে দুধ পান করানোর সময় যেসব কাজ ভুলেও করবেন না।

১/৮

শিশুকে প্রথম ছয়মাস দুধ পান করানোর পরামর্শ দেন চিকিৎসক ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। শিশুর প্রথম খাদ্যই এটি। তাই তার বেড়ে ওঠার পিছনে মায়ের দুধের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। একটি শিশুর যে পরিমাণ পুষ্টি লাগে তা মায়ের দুধের মধ্যেই থাকে। শিশুর রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা, মস্তিষ্কের বিকাশ হয় দুধ পান করেই। আর তাই সদ্য মা হওয়া নারীদেরও ডায়েটে বেশ কিছু দিকে নজর দেওয়া উচিত। ছবি: সংগৃহীত

২/৮

যে মায়েরা সন্তানকে দুধ পান করান তাদের জন্য চিকিৎসকরা বিশেষ কিছু পরামর্শ দিচ্ছেন। দুধ উৎপাদনে এই সময়ে শরীরে বেশি শক্তি ক্ষয় হয়। তাই প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৩৫০ ক্যালরি দরকার পরে সদ্য মা হওয়া নারীদের। চিকিৎসকরা এই সময়ে নারীদের পুষ্টি সমৃদ্ধ ও ভালো ক্যালরি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন। ছবি: সংগৃহীত

৩/৮

ফল, দুগ্ধজাত খাবার, হেলদি ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার, ভেজিটেবল অয়েল, বাদাম, সশ্যদানা, এই ধরনের খাবার সদ্য মা হওয়া নারীদের জন্য আদর্শ। অন্যদিকে মিষ্টি, সফট ড্রিঙ্ক ইত্যাদি এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। ছবি: সংগৃহীত

৪/৮

সন্তান জন্ম দেওয়ার পরে শরীরে যে স্ট্রেস তৈরি হয় তা প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেলে অনেকটাই কমে। স্বাস্থ্যকর প্রোটিন খেতে হলে মুরগির মাংস, ডিম, সিফুড, দুধ ইত্যাদি খাওয়া উচিত। এছাড়াও শস্যদানা খাওয়ারও পরামর্শ দেন নিউট্রিশনিস্টরা। ছবি: সংগৃহীত

৫/৮

শক্তি প্রদান করা ছাড়াও খাবারে স্বাদ আনতে তেলের ভূমিকা আছে। শিশুর মস্তিষ্ক ও স্নায়ু বিকাশে স্বাস্থ্যকর ভেজিটেবল তেল সাহায্য করে। মায়ের শরীরে ভিটামিন ও মিনারেলের অভাব হলে তা শিশুর বিকাশেও ঘাটতি তৈরি করে। মস্তিষ্কের বিকাশ ও রেড ব্লাড সেল তৈরির জন্য দরকার ভিটামিন বি-১২। এর জন্য আমিষ খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেন। ছবি: সংগৃহীত

৬/৮

নিরামিষাসীরা চিকিৎসকের পরামর্শে সাপ্লিমেন্ট খেতে পারেন। মায়ের শরীরে আয়োডিনের অভাব হলে শিশুর পুষ্টিতেও ঘাটতি হয়। খাবারে যথাযথ পরিমাণে লবণ এবং দুধ, সিফুড, ডিম ইত্যাদি খাওয়া উচিত আয়োডিনের জন্য। শিশুর বিকাশের জন্য যথেষ্ট পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ফলিক অ্যাসিডও প্রয়োজন। ছবি: সংগৃহীত

৭/৮

এই সময়ে ওজন বেড়ে যায়। কিন্তু দুধ পান করালে ওজন কমে অনেকটাই। কিন্তু শরীরে শক্তি কম হলে দুধ উৎপাদনে ঘাটতি হয়। তাই শরীরকে হাইড্রেটে রাখতে হবে। শরীরে ফ্লুইড জোগানের জন্য যথেষ্ট পরিমাণে পানি খাওয়া প্রয়োজন। ছবি: সংগৃহীত