যেসব কারণে শসা খাবেন

প্রকাশিত: ১১:২৬ এএম, ২৯ এপ্রিল ২০২০

রমাজানে কিংবা গরমে অনেকেই শসা পছন্দ করেন। আসলেই রমজানে অথবা গরমে শসা খাওয়া খুবই উপকারি। জেনে নিন শসা খাওয়ার উপকারিতা।

১/৯

এই তপ্ত গরমে মন ও মাথা ঠিক রাখতে শসার বিকল্প নেই। পুষ্টিবিদ ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন দেহকে দূষণমুক্ত রাখতে এবং দেহে জলের পরিমাণ ঠিক রাখতে শসা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

২/৯

পানির মাত্রা বজায় রাখতে শসাতে ৯৫ শতাংশ পানি থাকে। দেহ ঠান্ডা রাখতে, দেহে টক্সিনের মাত্রা পরিমিত রাখতে শসা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

৩/৯

রক্তচাপের মাত্রা ঠিকঠাক রাখতে- শসাতে ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম থাকে যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। পাশাপাশি শসা মূত্রের পরিমাণ বাড়িয়ে রক্তচাপের পরিমাণও নিয়ন্ত্রণ করে।

৪/৯

চামড়ার মসৃণতা বজায় রাখে- শসার নির্যাস ত্বকে নিয়ম করে লাগালে ত্বক মসৃণ হয়। শুষ্ক ত্বকের জন্য ম্যাগনেশিয়াম খুব জরুরি, যা শসাতে থাকে।

৫/৯

ডার্ক সার্কেল কমায়- প্রতিদিন চোখের উপর ৮-১০ মিনিট শসার টুকরো কেটে রাখুন। এতে ডার্ক সার্কেল কমে এবং রাত জাগার ফলে চোখের চারপাশে যে স্ফীত অংশ তৈরি হয়, তার পরিমাণ হ্রাস পায়।

৬/৯

ট্যানিং-এর মাত্রা কমায়- শসায় প্রদাহ-বিরোধী গুণ থাকায় তা ত্বকের ট্যান নির্মূলে দারুণ সাহায্য করে। শসার রস দই অথবা লেবুর রসের সঙ্গে মিশিয়ে চামড়ায় ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখলে ট্যানিং-এর মাত্রা লঘু হয়।

৭/৯

অতিরিক্ত তাপ নির্গমনে সাহায্য করে- একটি শসার টুকরো মুখের টাকরার কাছে ৩০ সেকেন্ড মতো ধরে রাখুন। এতে ব্যাকটেরিয়ার ফলে হওয়া মুখের দুর্গন্ধ কমে এবং পাকস্থলীর গ্যাসের তাপমাত্রা কমে।

৮/৯

ত্বকের কোঁচকানো ভাব ও দাগ নির্মূল হয়- শসায় পটাশিয়াম ও ভিটামিন ‘ই’ থাকায় তা চামড়ার কোঁচকানো ভাব কমাতে সাহায্য করে। জলের সঙ্গে শসার টুকরো দিয়ে খেলে তা চামড়ার কালো দাগ দূর করে।