আজ অভিনেত্রী দিতিকে হারানোর দিন

প্রকাশিত: ০৪:১৪ পিএম, ২০ মার্চ ২০২৪

২০১৬ সালের আজকের এই দিনে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান ঢাকাই সিনেমার অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী পারভীন সুলতানা দিতি।

১/১০

রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন অভিনেত্রী। মৃত্যুর আট বছর পেরিয়ে গেলেও দর্শকের হৃদয়ে বেঁচে আছেন তিনি। ছবি: সংগৃহীত

২/১০

১৯৬৫ সালের ৩১ মার্চ নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয় জন্মগ্রহণ করেন তিনি। শৈশবে গায়িকা হওয়ার ইচ্ছা ছিল তার। সেই লক্ষ্যে তিনি গানেরও চর্চা করতেন। জাতীয় শিশু একাডেমি থেকে আয়োজিত প্রতিযোগিতায় তিনি জাতীয় পুরস্কার লাভ করেন। ঢাকার লালমাটিয়া মহিলা কলেজ থেকে বিএ পাস করেন এই নায়িকা। ছবি: সংগৃহীত

৩/১০

বিটিভিতে গান করার সুবাদে তিনি অভিনেতা আল মনসুরের নজরে আসেন এবং মনসুর তাকে ‘লাইলি মজনু’ নাটকে অভিনয়ের সুযোগ দেন। এতে দিতির বিপরীতে অভিনয় করেন মানস বন্দ্যোপাধ্যায়। নাটকটি জনপ্রিয়তা লাভ করলেও পরিবার দিতিকে অভিনয় করতে বাধা দেয়। ছবি: সংগৃহীত

৪/১০

কিছুদিন বিরতির পর তিনি ফখরুল আরেফিনের প্রযোজনায় ‘ইমিটেশন’ শিরোনামে একটি নাটকে অভিনয় করেন। ছবি: সংগৃহীত

৫/১০

১৯৮৪ সালে ‘নতুন মুখের সন্ধানে’র মাধ্যমে দেশীয় চলচ্চিত্রে দিতির সম্পৃক্ততা ঘটে। তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র উদয়ন চৌধুরী পরিচালিত ‘ডাক দিয়ে যাই’। কিন্তু সিনেমাটি শেষ পর্যন্ত মুক্তি পায়নি। ছবি: সংগৃহীত

৬/১০

দিতি অভিনীত মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম চলচ্চিত্র ‘আমিই ওস্তাদ’। সিনেমাটি পরিচালনা করেন আজমল হুদা মিঠু। ছবি: সংগৃহীত

৭/১০

১৯৮৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সুভাষ দত্ত পরিচালিত ‘স্বামী স্ত্রী’ সিনেমাতে দিতি জনপ্রিয় অভিনেতা আলমগীরের স্ত্রীর চরিত্রে অভিনয় করেন। এই ছবিতে অভিনয় করে দিতি প্রথমবারের মতো শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। ছবি: সংগৃহীত

৮/১০

ব্যক্তিগত জীবনে তিনি সোহেল চৌধুরী ও ইলিয়াস কাঞ্চনকে বিয়ে করেছিলেন। পরে দুজনের সঙ্গেই তার বিচ্ছেদ ঘটে। ছবি: সংগৃহীত

৯/১০

দীপ্ত ও লামিয়া নামে তার দুই সন্তান রয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

১০/১০

দিতি প্রায় দুই শতাধিক ছবিতে কাজ করেছেন। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য ছবির মধ্যে রয়েছে, ‘স্বামী-স্ত্রী’, ‘হীরামতি’, ‘দুই জীবন’, ‘ভাই বন্ধু’, ‘উসিলা’, ‘স্বর্গ-নরক’, ‘নিয়তির খেলা’, ‘সাজানো বাগান’, ‘বীরাঙ্গনা সখিনা’, ‘আপন ঘর’, ‘সৎমানুষ’, ‘লেডি ইন্সপেক্টর’, ‘খুনের বদলা’, ‘আজকের হাঙ্গামা’, ‘স্ত্রীর পাওনা’, ‘শ্বশুর বাড়ি’, ‘চাকর’, ‘সুখের ঘরে দুখের আগুন’, ‘বেপরোয়া’, ‘লক্ষ্মীর সংসার’, ‘ভয়ংকর সাতদিন’, ‘পাপী শত্রু’, ‘আজকের সন্ত্রাসী’, ‘দুর্জয়’, ‘স্নেহের প্রতিদান’, ‘মাটির ঠিকানা,’ ইত্যাদি। ছবি: সংগৃহীত