ঠাকুরগাঁওয়ের ভেজাল আইসক্রিম কারখানা

ঠাকুরগাঁওয়ে তৈরি সস্তা আইসক্রিম এখন দেদারছে বিক্রি হচ্ছে।

১/৮

ঠাকুরগাঁওয়ের একটি কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে নিম্নমানের উপাদান ও ক্ষতিকর রং মিশিয়ে ভেজাল আইসক্রিম তৈরির অভিযোগ উঠেছে। শহরের বিভিন্ন স্কুল-কলেজের সামনে এসব আইসক্রিম বিক্রি করা হচ্ছে। ছবি : রবিউল এহসান রিপন।

২/৮

কম দামে বিক্রি হওয়া নিম্নমানের ও ভেজাল মিশ্রিত এসব আইসক্রিম স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ নানা শ্রেণির মানুষ কিনে খাচ্ছে। ছবি : রবিউল এহসান রিপন।

৩/৮

এসব আইসক্রিম তৈরিতে এক ধরনের পাউডার দুধ, চিনি, ঘণচিনি, কর্ন ফ্লাওয়ার, সেকারিন, স্টাবিলাইজার, ফ্লেভার, ফুড কালার ও পানি ব্যবহার করা হচ্ছে। যা মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। ছবি : রবিউল এহসান রিপন।

৪/৮

নিউ কুলফি, লাবন্য কুলফি, মেট্রো কুলফিসহ আরো বিভিন্ন চটকদার নামে ১৫-২০টি কারখানা নিম্নমানের এসব আইসক্রিম তৈরি করে বাজারজাত করছে। অথচ এ ব্যাপারে প্রশাসনের কোনো তদারকি নেই। ছবি : রবিউল এহসান রিপন।

৫/৮

তিন থেকে দশ টাকা মূল্যের দুধ কুলফি, দই কুলফি, ঝালটক কুলফি, অরেঞ্জ কুলফি, লিচু কুলফিসহ নামে বেনামে এসব আইসক্রিম বাজার দখল করে রেখেছে। ছবি : রবিউল এহসান রিপন।

৬/৮

কারখানাগুলোতে গিয়ে দেখা যায়, আইসক্রিম তৈরির জন্য যে সব উপকরণ ব্যবহার করা হয় তাও স্বাস্থ্যসম্মত নয়। ফ্রিজগুলোতে ময়লা পানি ব্যবহার করা হয়। কারখানার চারপাশে মাছি, মশার উপদ্রবতো রয়েছেই। ছবি : রবিউল এহসান রিপন।

৭/৮

এ প্রসঙ্গে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক মূকেশ চন্দ্র বিশ্বাস জানান, সস্তা দামের এই আইসক্রিমে ক্ষতিকর দ্রব্যাদি মিশ্রণের অভিযোগ তিনি পেয়েছেন। খুব শিগগিরই এটি বন্ধে অভিযান চালানো হবে। ছবি : রবিউল এহসান রিপন।

৮/৮

ঠাকুরগাঁওয়ের সচেতন মানুষ এই ধরনের আইসক্রিম তৈরি ও বাজারজাতকরণ তাড়াতাড়ি বন্ধ করা হোক, এটাই প্রত্যাশা করছেন। কারণ এসব আইসক্রিম খেয়ে মানুষ নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। ছবি : রবিউল এহসান রিপন।