মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থের ৭ কালজয়ী লেখক

বাংলা সাহিত্যের অনেক খ্যাতিমান লেখকই মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখালেখি করেছেন। তাদের মধ্য থেকে ৭ জন কালজয়ী লেখকের ছবি নিয়ে এই অ্যালাবাম সাজানো হয়েছে।

১/৭

শহীদ জননী জাহানারা ইমামের লেখা আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘একাত্তরের দিনগুলো’ গ্রন্থটি নতুন প্রজন্মের কাছে যুগে যুগে মুক্তিযুদ্ধের দলিল হয়ে থাকবে।

২/৭

‘আমি বীরঙ্গনা বলছি’ গ্রন্থের মাধ্যমে খ্যাতিমান শিক্ষাবিদ ও সাহিত্যিক নীলিমা ইব্রাহিম মুক্তিযুদ্ধের এদেশের নারীদের অবদানের কথা তুলে ধরেছেন।

৩/৭

বাংলা সাহিত্যের অন্যতম সেরা কবি বেগম সুফিয়া কামাল তার রচিত ‘একাত্তরের ডায়েরি’ গ্রন্থের জন্য অমর হয়ে আছেন।

৪/৭

চরমপত্রখ্যাত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের উপস্থাপক ও অন্যতম সংগঠক এমআর আকতার মুকুল ‘আম বিজয় দেখেছি’ গ্রন্থের জন্য বিখ্যাত হয়ে হয়ে আছেন।

৫/৭

সব্যসাচী সৈয়দ শামসুল হক তার রচিত ‘নিষিদ্ধ লোবান’ গ্রন্থের জন্য কালজয়ী মুক্তিযুদ্ধের গ্রন্থ রচয়িতার তালিকায় স্থান পেয়েছেন। তার এ উপন্যাস অবলম্বনে গেরিলা নামের একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হয়েছে।

৬/৭

সেলিনা হোসেনের পাঠক নন্দিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস ‘হাঙর নদী গ্রেনেড’ অবলম্বনে চলচ্চিত্রও নির্মাণ করা হয়েছে। এটি বিদেশি কয়েকটি ভাষায়ও অনুদিত হয়েছে।

৭/৭

বাংলা সাহিত্যের কিংবদন্তিতুল্য জনপ্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বেশ কয়েকটি উপন্যাস ও গল্প লিখেছেন। শুধু তাই নয়, তিনি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে একাধিক চলচ্চিত্রও নির্মাণ করেছেন। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে, ‘আগুনের পরশমনি’, ‘জোসনা ও জননীর গল্প’, শ্যামল ছায়া প্রভৃতি।