কুরবানির হাটে গরু আছে ক্রেতা নেই

শরীয়তপুরের গরুর হাট নিয়ে এই অ্যালবাম সাজানো হয়েছে।

১/৯

শরীয়তপুরের ৬টি উপজেলায় গরুর হাটগুলোতে ভারতীয় গরু নেই। দেশিয় গরু দিয়ে এবছরও কুরবানির চাহিদা পূরণ করা হবে। ছবি : মো. ছগির হোসেন।

২/৯

ধীরে ধীরে জমে উঠছে শরীয়তপুরের বিভিন্ন এলাকার কুরবানির গরুর হাট।ছবি : মো. ছগির হোসেন।

৩/৯

প্রচুর গরু নিয়ে হাটে ভিড় করছে গরু বিক্রেতারা। ছবি : মো. ছগির হোসেন।

৪/৯

শরীয়তপুরের ৬টি উপজেলায় ১০টি গরুর হাটে স্থানীয় চাষীরা গরু নিয়ে আসছেন। ছবি : মো. ছগির হোসেন।

৫/৯

এবার কুরবানির হাটে আসা গরুর তুলনায় ক্রেতার সংখ্যা খুবই কম। ছবি : মো. ছগির হোসেন।

৬/৯

গত বছর নড়িয়ায় ৫টি, ভেদরগঞ্জে ৪টি, ডামুড্যায় ৪টি, জাজিরায় ৫টি, গোসাইরহাটে ২টি ও সদর উপজেলায় ৫টি অতিরিক্ত কোরবানির হাট বসেছিলো। এবছর অতিরিক্ত হাট বসার কথা এখনো শোনা যায়নি। ছবি : মো. ছগির হোসেন।

৭/৯

শরীয়তপুর সদর উপজেলার মনোহর বাজার, জাজিরা কাজির হাট, নড়িয়া ভোজেশ্বর ও ঘড়িষাড়, গোসাইরহাট ইদিলপুর, ভেদরগঞ্জ সখিপুর গরুর হাট জেলার সবচেয়ে বড় হাট হিসেবে পরিচিত। ছবি : মো. ছগির হোসেন।

৮/৯

এবছর ভেদরগঞ্জ উপজেলায় সখিপুর গরুর হাটে গরুর সর্বোচ্চ মূল্য হাকা হয়েছে ১লাখ ৫০হাজার টাকা। খাসী ২০থেকে ২৫হাজার টাকা সর্বোচ্চ দাম হাকা হয়েছে। ছবি : মো. ছগির হোসেন।

৯/৯

জেলার বিভিন্ন হাট ঘুরে দেখা গেল, স্থানীয় কৃষক ও ফরিয়ারা গরু বিক্রি করতে না পেরে ফিরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে সাধ্যের চেয়ে গরুর দাম বেশি হওয়ায় অনেক ক্রেতা ফিরে যাচ্ছেন। ছবি : মো. ছগির হোসেন।