চকবাজারের ঐতিহ্যবাহী ইফতার বাজার জমে উঠেছে

পুরতন ঢাকার চকবাজারের ঐতিহ্যবাহী ইফতার সাগ্রী নিয়ে এই অ্যালবাম।

১/৯

পবিত্র রমজান উপলক্ষে জমে উঠেছে পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী চকবাজারের ইফতারের বাজার। ঐতিহ্যবাহী খানদানি ইফতারি শুধু রাজধানীতেই নয়, এর সুনাম সারাদেশেই রয়েছে। ছবি : বিপ্লব দিক্ষিৎ।

২/৯

রমজান মাসে মুখরোচক, নানা স্বাদের ইফতারির স্বাদ নিতে, দূর-দূরান্ত থেকে ভোজনবিলাসীরা ছুটে আসেন রাজধানীর চকবাজারে। ছবি : বিপ্লব দিক্ষিৎ।

৩/৯

চকবাজারের এ ইফতারের কদর শুধু ঐতিহ্যগত কারণেই নয়, গুণগতমান ও স্বাদও একটি বড় কারণ। ছবি : বিপ্লব দিক্ষিৎ।

৪/৯

চকবাজারে বেশিরভাগ দোকানেই ইফতার কিনতে হয় লাইনে দাঁড়িয়ে। আর বাজার জুড়ে ঘুরে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে ‘বড় বাপের পোলায় খায়, ঠোঙ্গা ভইরা লইয়া যায়’ একটি বিশেষ ইফতারের নাম। ছবি : বিপ্লব দিক্ষিৎ।

৫/৯

আনারস কেটে সাজানো হচ্ছে। ছবি : বিপ্লব দিক্ষিৎ।

৬/৯

বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ‘বড় বাপের পোলায় খায়, ঠোঙা ভইরা লইয়া যায়’ তৈরিতে ডিম, মগজ, আলু, ঘি, কাঁচা ও শুকনো মরিচ, মাংস, সুতি কাবাব, মাংসের কিমা, ডাবলি, বুটের ডালসহ নানা পদের খাবার আইটেম ও হরেক ধরনের মসলা প্রয়োজন। ছবি : বিপ্লব দিক্ষিৎ।

৭/৯

একটি বড় গামলায় বিভিন্ন ধরনের আইটেম দুই হাতে ভালোভাবে মাখিয়ে তারপর ঠোঙায় করে বিক্রি করা হয়। বর্তমানে মূল্য প্রতি কেজি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা। ছবি : বিপ্লব দিক্ষিৎ।

৮/৯

একজন প্রবীণ জানায়, ‘বড় বাপের পোলায় খায়, ঠোঙ্গা ভইরা লইয়া যায়।’ একটি বিশেষ ইফতারের নাম। ৬৮ বছর আগে ১৯৪৫ সালে শাহী জামে মসজিদ চত্বরে বাণিজ্যকভাবে এ খাবার বিক্রি শুরু করেন একজন বিক্রেতা। ছবি : বিপ্লব দিক্ষিৎ।