খুলনার যে গ্রামে বিশ্বকবির শ্বশুরবাড়ি

প্রকাশিত: ১১:২২ এএম, ২০ মার্চ ২০২৪

খুলনার দক্ষিণডিহি গ্রামের সঙ্গে কলকাতার জোড়াসাঁকো ঠাকুর বাড়ির নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও তার বাবা-চাচা এই দক্ষিণডিহি গ্রামের মেয়ে বিয়ে করেছিলেন।

১/৫

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মা সারদা দেবীর বাবার বাড়ি, মাতামহী দিগম্বরী দেবীর বাড়ি, নিজের শ্বশুরবাড়ি ও মামার বাড়ি ছিল ফুলতলা উপজেলার দক্ষিণডিহিতে। তার পূর্ব-পুরুষ খুলনার রূপসা উপজেলার পিঠাভোগে বাস করতেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল ভবতারিনী ওরফে মৃণালিনী দেবীর। মৃণালিনীর বয়স তখন ১১ বছর। রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ২২ বছর। ছবি: বোহেমিয়ান ফয়সাল

২/৫

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন পীরালী বংশের লোক। রবীন্দ্রনাথ বর সেজে দক্ষিণডিহিতে আসেননি এমন জনশ্রুতি রয়েছে। তবে ভারতের কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর বাড়িতে তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়। ছবি: বোহেমিয়ান ফয়সাল

৩/৫

চার শতক জায়গার ওপর এখন যে দ্বিতল ভবনটি দৃশ্যমান সেটি কবে কে নির্মাণ করেন তার সঠিক তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে জানা যায়, রবীন্দ্রনাথের বিয়ের আগে অর্থাৎ ১৮৮৩ সালের আগে বেনীমাধব রায় চৌধুরীর যে বাড়িটি এখানে ছিল সেটি ছিল টিনের তৈরি। ছবি: বোহেমিয়ান ফয়সাল

৪/৫

রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তার একমাত্র মেয়ে ভবতারিনী দেবীর বিয়ের পর নাকি দোতলা বাড়িটি তৈরি করা হয়। তবে কে তৈরি করেন তা স্পষ্ট করে কোথাও লেখা নেই। লোকমুখে প্রচলিত আছে, বিয়ের পর নাকি বিশ্বকবি নিজেই এটি বানিয়ে দিয়েছেন। ছবি: বোহেমিয়ান ফয়সাল

৫/৫

দোতলা বাড়িটিতে নিচে কক্ষ আছে ছোট-বড় চারটি। উপরে দুটি। চারদিকে বারান্দা। একটি চিলেকোঠা। পেছনে রয়েছে একটি শৌচাগার। দীর্ঘদিন বাড়িটি ছিল অন্যের ভোগদখলে। ১৯৯৫ সালে বাড়িটি উদ্ধার করা হয়। ছবি: বোহেমিয়ান ফয়সাল