ঘূর্ণিঝড় ফণী কতটা ধ্বংসাত্মক হতে পারে তা জেনে নিন

প্রকাশিত: ০১:২৯ পিএম, ০২ মে ২০১৯

ভারতের ওড়িশা উপকূল হয়ে আগামীকাল শুক্রবার বিকেলে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’। জেনে নিন ফণী কতটা ধ্বংসাত্মক হতে পারে।

১/১১

ক্রমশ শক্তি বাড়িয়ে ফণী ভারতের তামিলনাড়– ও অন্ধ্রপ্রদেশের দিকে ধেয়ে আসছে।

২/১১

বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড়টির নাম দেওয়া হয়েছে ফণী।

৩/১১

ভারতের উত্তর-পশ্চিম অভিমুখেই আগায় এই ঘূর্ণিঝড়। ১ মে উত্তর-পূর্ব অভিমুখে গতিপথ বদলায়।

৪/১১

‘এক্সট্রিমলি সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্ম’-এ পরিণত হচ্ছে ফণী। ১৮৫ কিলোমিটার বেগে আছড়ে পড়তে পারে।

৫/১১

রবিবার ফণীর অবস্থান ছিল চেন্নাইয়ের দক্ষিণ-পূর্বে ১ হাজার কিলোমিটার দূরে। সোমবার এর অবস্থান অন্ধ্রপ্রদেশের মছলিপত্তনম থেকে ১,০৯০ কিলোমিটার এবং চেন্নাইয়ের দক্ষিণ-পূর্ব থেকে ৮৮০ কিলোমিটার দূরে।

৬/১১

ফণীর প্রভাবে ভারতের কেরালার বিভিন্ন জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে বলে জানানো হয়েছে। তামিলনাড়–র উত্তর উপকূল এবং অন্ধ্রপ্রদেশের উপকূলবর্তী এলাকাতেও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

৭/১১

তবে ৩০ এপ্রিল সন্ধ্যার পর বিষয়টি আরও স্পষ্ট হয় ঠিক কোন সময়, কত গতিতে আছড়ে পড়েছে ফণী।

৮/১১

বাংলাদেশের উপকূলীয় জেলাগুলোতেও আঘাত হানতে পারে এই ঝড়। এ জন্য পূর্ব সতর্কতা হিসেবে সাগর উত্তাল থাকায় চট্টগ্রাম থেকে সন্দ্বীপ ও হাতিয়া রুটে নৌ-চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

৯/১১

ঘূর্ণিঝড়ের ৫টি ভাগ রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ যদি ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার হয় তাকে ‘ট্রপিক্যাল সাইক্লোন’ বলে। ৮৯-১১৭ কিলোমিটার গতিবেগের ঝড়কে ‘সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্ম’।

১০/১১

ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ ঘণ্টায় ১১৮-১৬৫ কিলোমিটার হলে তাকে ‘ভেরি সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্ম’ বলা হয়। ১৬৬-২২০ কিলোমিটার হলে ‘এক্সট্রিমলি সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্ম’, ২২১ কিলোমিটারের বেশি হলে তখন সেটাকে ‘সুপার সাইক্লোন’ বলে।