ওবায়দুল কাদেরের আরোগ্য কামনা ও আমাদের সামাজিক প্রজ্ঞা
রাজনীতিক ও মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। একজন তুখোড় নেতা তিনি। উঠে এসেছেন মাঠ পর্যায় থেকে। বাংলাদেশের মাটি কিছু কিছু 'ভূমিপুত্র' জন্ম দেয়। ওবায়দুল কাদের তাঁদেরই একজন। তাঁর এই অসুস্থতার খবর দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে দেশে বিদেশে। অনেকেই উদ্বিগ্ন, এই সংবাদে।
আমাদের সকলেরই প্রধান প্রার্থনা তিনি দ্রুত সেরে উঠুন। ফিরে আসুন মাটি ও মানুষের মাঝে। কিন্তু আকটি বিষয় আমাকে খুবই পীড়া দিচ্ছে, তা হলো তাঁর এই অসুস্থতার কথা মনে করিয়ে দিয়ে কিছু সংখ্যক 'অমানুষ' না না ধরনের নেগেটিভ পোস্ট দিচ্ছে ফেসবুকে। ভাবতে অবাক হওয়ার কথা, এরা জন্ম-মৃত্যু ভুলে গিয়ে অপবাদ ছড়াচ্ছে। মিথ্যা ট্রল করছে। মানুষের কার জীবনে কখন কী ঘটবে, কী ঘটতে পারে তা আমরা কেউই জানি না। কিন্তু তাই বলে মানুষের দুঃসময়ে এমন হীন কর্ম কে বা কারা করতে পারে? এরা সত্যি মানুষ কি?
বিশ্বের বড় বড় অনেকগুলো হাসপাতালে যাওয়ার সুযোগ আমার হয়েছে বিভিন্ন প্রয়োজনে। 'প্রাইভেসি অব প্যাশেন্ট' - বলে একটি কথা আছে। যা রোগীর ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য অবস্থা নিশ্চিত করে। এবং সঙ্গত কারণেই তা গোপন রাখা হয়। একজন রোগীর একজন প্রতিনিধি থাকেন। তিনিই 'প্রক্সি' হিসেবে রোগী চেতনাবিহীন হলে প্রধান সিদ্ধান্তগুলো গ্রহণ করেন।
বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রথমত যে বিষয়টি বলতে চায়- তা হলো রোগীর মানসিক শান্তি। তাকে নিরাপদ দূরত্বে রাখা- সকল কোলাহল থেকে। না- বিশ্বের কোনো দেশে হাসপাতালে গিয়ে ভিড় করে রোগীর চিকিৎসা সেবার ব্যত্যয় ঘটাবার নিয়ম নেই। এটা আইনতও সিদ্ধ নয়। রোগীকে দেখার জন্য একটা নির্দিষ্ট 'ভিজিটিং আওয়ার' থাকে। কেউ দেখতে চাইলে সেই সময়ে গিয়েই দেখবেন। বাংলাদেশেও, যতদূর জানি- এমন নিয়ম আছে। কিন্তু এই নিয়মটি মানা হয় না কেন ?
খবর বেরিয়েছে, হাজার হাজার নেতা-কর্মী হাসপাতালে গিয়ে ভিড় করছেন। রাজনীতিক ওবায়দুল কাদেরের হাসপাতালের বেডে থাকা ছবি আমরা মিডিয়ায় দেখছি। এগুলো প্রকাশ করা এই মুহূর্তে খুবই জরুরি কি? আমি বিবেকবান সমাজের কাছে সবিনয়ে এই প্রশ্নটি করতে চাই। বিশ্বে এখন একটি নতুন ট্রেন্ড শুরু হয়েছে- 'সেইফমার্ক'। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এই বিষয়টিকে সহজলভ্য এবং খেলো করে তুলেছে। বিশ্বের কোনো দেশে সন্ত্রাসী হামলা হচ্ছে। একটি শ্রেণির মানুষ খুব পাশে দাঁড়িয়ে সেলফি দিয়ে বলছে আমি ভালো আছি! দেখাচ্ছে 'সেইফমার্ক'!
চকবাজারে মানুষ পুড়ছে! জাপানে সুনামি হচ্ছে! প্যারিস-লন্ডন-ট্যাক্সাসে মানুষ আততায়ীর হাতে খুন হচ্ছে! আর একটি মহল বসে বসে দেখাচ্ছে সেইফমার্ক'! আমরা কোথায় চলেছি আজ? কোথায় চলেছে আমাদের সামাজিক বিশ্ব? একজন মুমূর্ষু সুপারস্টারের পরলোকগমনের খবর কে আগে প্রচার করবে- তা নিয়ে নিয়মিত প্রতিযোগিতা এখন! বাংলাদেশে এই বিষয়টি খুব দীন ভাবে চোখে পড়ার মতো!
গত দুই বছরে কত বিশিষ্ট ব্যক্তির ভুয়া মৃত্যু সংবাদ ফেসবুকে প্রচারিত হয়েছে- তা আমাদের সকলেরই মনে থাকার কথা। কে কার আগে দেবে- এই যে হীন প্রতিযোগিতা, তাতে কেন ডুবতে বসেছে আজকের প্রজন্মের কেউ কেউ? বিশ্বে মিডিয়া এখন সহজলভ্য। হাতে হাতে ক্যামেরা। হাতে হাতে কম্পিউটার। যা দিয়ে ছবি তুলে, নিউজ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়া যাচ্ছে। কিন্তু এটা কি খুবই দরকারি? যা সামাজিক নিয়ম, ঐতিহ্য, প্রথা ও শান্তিকে ব্যাহত করে?
গাড়ি দুর্ঘটনা ঘটেছে। মানুষ সড়কের পাশে পড়ে কাতরাচ্ছে। আর কেউ দাঁড়িয়ে সেলফি তুলছে! কী বিষাদ আজ এই সমাজে! নিহত-আহতদের সেবা না দিয়ে, তাদের পাশে না দাঁড়িয়ে আত্মপ্রচারের যে মানসিকতা, তা কোন মানবিক বিবেক? এই প্রশ্নটি আমি বার বার করতে চাই। সেলফির বিষবাষ্প আমাদের ঈমান-বিশ্বাসকেও হালকা করে তুলছে দিনে দিনে। মক্কায় হজ্বে গিয়ে, মন্দিরে পুজো দিতে গিয়ে, গীর্জায় প্রার্থনা করতে গিয়ে এখন সেলফি'তে নিজেকে দেখানোই একটা বড় কাজে পরিণত হয়েছে।
কিছুদিন আগে দেখলাম, একজন তার পুরো ডাক্তারি রিপোর্ট ফেসবুকে আপলোড করেছেন। একজনের ছেলে ইউরোপের একটি দেশের ভিসা পেয়েছে। পুরো ভিসার পাতা তিনি স্ক্যান করে ফেসবুকে দিয়ে দিয়েছেন। যাতে তার ছেলের নাম, ভিসা নম্বর,মেয়াদ,ব্যক্তিগত সকল তথ্যই দেখা যাচ্ছে। কী হচ্ছে আজকাল এসব?
আমাদের অনেক বন্ধু আছেন- যারা মাঝে মাঝেই 'লেখক ডাইরেক্টরি' করেন। এতে লেখককের নাম, ঠিকানা, ইমেল, ফোন নম্বর, ব্যক্তিগত তথ্য সবই চান তারা। এই বিষয়ে একটি ঘটনা আমি বলি। একবার নিউইয়র্কের একজন খুব নামকরা কবি'র সাথে আমার দেখা করার প্রয়োজন পড়ে। আমি হন্যে হয়ে তাঁকে খুঁজতে থাকি। পরে নিরুপায় হয়ে নিউইয়র্ক পাবলিক লাইব্রেরির শরণাপন্ন হই।
তারা আমার নাম, ফোন নম্বর রেখে দেন। বলেন ঐ কবি'র সাথে তারা যোগাযোগ করে আমার কথা বলবেন। কবি সম্মতি দিলে আমার সাথে যোগাযোগ করিয়ে দেয়া হবে। আমি আশায় থাকি। দশ দিন পর কবি আমাকে ফোন করেন। এটাই হলো ব্যক্তিগত সামাজিক নিরাপত্তা। আমি বিদেশে থাকি। বাংলাদেশে যখন দুপুর বারোটা, আমার শহরে তখন রাত একটা। এই রাত একটায় কেউ যদি আমার ব্যক্তিগত ফোনে কল করে বলে- 'ইলিয়াস ভাই, এই মাত্র কবিতাটি লিখলাম- আপনাকে পড়ে শোনাতে চাই'। বুঝুন তো আমার অবস্থা কেমন হবে! কিংবা রাত দুইটায় যদি কেউ ভিডিও কল দিয়ে যোগাযোগের চেষ্টা করে!
তাই বলে কী আমার ফোন নম্বর বন্ধুরা পাবে না? অবশ্যই পাবে। তবে তাদের বুঝতে হবে কারো ব্যক্তিগত ফোন নম্বরটির যেন অপব্যবহার না হয়। প্রযুক্তির বিষাদ আজ আমাদের চারিদিকে। প্রযুক্তির প্লাস-মাইনাস অনেক দিক রয়েছে। এটি ব্যবহার করে সহজেই দূর-দূরান্তের মানুষের কাছে আসা যায়। আমরা দেখছি, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকেন্দ্রিক নানা ধরনের ব্যবসায়িক দিকগুলোও উম্মুক্ত হয়েছে। মুক্ত আকাশ সংস্কৃতির যুগে বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের পাশাপাশি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে অনেকে নিজেদের তুলে ধরছেন। এতে অনেকের সুপ্ত প্রতিভা বিকশিত হয়েছে।
অন্যদিকে আঁধারযুক্ত অনেক প্রোগ্রামও ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে ইউটিউবে। এখন কে কোনটা গ্রহণ করবে সেটার ওপর নির্ভর করছে তার মানসিকতা। অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বুঁদ হয়ে ভুলে যাচ্ছে তার মৌলিক কাজ কর্ম। এক ধরনের নেশায় যেন আক্রান্ত হয়ে যায়। দেখার বিষয়টি হলো- এই বুঁদ হয়ে যাওয়ার ব্যাপরে সমাজ কী দায়িত্ব পালন করছে? মানুষ প্রচার চায়। তা হওয়া দরকার পজিটিভ। লক্ষ্য রাখা দরকার মানুষের জীবন বড়। মানুষের নিরাপত্তা বড়।
প্রযুক্তির হাতে সমাজ জিম্মি হতে পারে না।বাংলাদেশেও এখন অনেক নতুন প্রয়োজনীয় আইন হচ্ছে। বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ আইনের ৬৬ ধারায় বলা হয়েছে, টেলিযোগাযোগ যন্ত্রপাতি বা বেতার যন্ত্রপাতির মাধ্যমে কেউ মিথ্যা, প্রতারণামূলক বিপদ সংকেত বা বার্তা পাঠালে তাকে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড বা তিন লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা করার বিধান রয়েছে। আবার দুটি দণ্ডই কার্যকর করা যেতে পারে।
টেলিযোগাযোগ আইনের ৭০ ধারায় বলা হয়েছে, বার বার টেলিফোন করে কাউকে বিরক্ত করা বা অসুবিধার সৃষ্টি করাও শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এক্ষেত্রে অপরাধীকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা দিতে হবে। জরিমানার টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হলে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়ারও বিধান করা হয়েছে।
দুই ব্যক্তির টেলিফোনে আলাপ চলাকালে ইচ্ছাকৃতভাবে কেউ আড়ি পাতলে এটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এজন্য অপরাধীকে ছয় মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড বা ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয় দণ্ডই দেওয়া যেতে পারে। এসব কথা প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দেয়া দরকার। মনে রাখতে হবে, আমাদের প্রথমে মানুষ হয়ে দাঁড়াতে হবে। বিত্ত-বৈভব তো দরকার বটেই, কিন্তু তাই বলে তা করতে গিয়ে জনজীবনের নিরাপত্তাতো বিঘ্নিত হতে পারে না।
মন্ত্রী-রাজনীতিক ওবায়দুল কাদের সেরে উঠুন। সবিনয়ে এই কথাটিও বলে রাখি, আমাদের রাজনীতিকদের নিয়মিত স্বাস্থ্য চেকআপ বিষয়টিতেও জরুরি মনোযোগী হওয়া দরকার। কারণ বাংলাদেশের রাজনীতির ঐতিহ্য, লোকসংযোগ,পরিবেশ ও প্রতিবেশ বিবেচনা করে রাজনীতিকদের স্বাস্থ্য সচেতন হওয়া খুবই প্রয়োজন।
আর হ্যাঁ- আমাদের সামাজিক প্রজ্ঞা আরও জাগ্রত হোক। আমরা যেন আরও
সামাজিক দায়িত্বশীল হয়ে উঠি।
নিউইয়র্ক / ৪ মার্চ ২০১৯
লেখক : নিউইয়র্ক প্রবাসী, কবি, সাংবাদিক।
[email protected]
এইচআর/এমএস
টাইমলাইন
- ০২:৪৮ পিএম, ২৬ মার্চ ২০১৯ ওবায়দুল কাদেরকে কেবিনে স্থানান্তর
- ০১:৪০ পিএম, ২৩ মার্চ ২০১৯ কাদেরকে দেখতে হাসপাতালে অর্থমন্ত্রী
- ১২:০৬ পিএম, ২৩ মার্চ ২০১৯ কাদের সম্পূর্ণ সুস্থ, কমানো হচ্ছে ঘুমের ওষুধ
- ০৭:৩২ পিএম, ২২ মার্চ ২০১৯ ওবায়দুল কাদের শঙ্কামুক্ত
- ০৬:৩৮ পিএম, ২১ মার্চ ২০১৯ ভালো আছেন ওবায়দুল কাদের
- ০৩:৩৫ পিএম, ২০ মার্চ ২০১৯ কাদেরের বাইপাস সার্জারি সফল
- ০৯:৫৩ এএম, ২০ মার্চ ২০১৯ ওবায়দুল কাদেরের বাইপাস সার্জারি চলছে
- ১২:৪০ পিএম, ১৩ মার্চ ২০১৯ কেবিনে স্থানান্তর, নরম খাবার খাচ্ছেন কাদের
- ১০:০৫ এএম, ১০ মার্চ ২০১৯ ওবায়দুল কাদেরের স্বাস্থ্যের ক্রম উন্নতি হচ্ছে
- ১১:০২ এএম, ০৯ মার্চ ২০১৯ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছেন ওবায়দুল কাদের
- ০৮:৪০ পিএম, ০৮ মার্চ ২০১৯ ইশারায় কথা বলছেন কাদের
- ০৪:০২ পিএম, ০৮ মার্চ ২০১৯ স্বাভাবিক হয়েছে কাদেরের রক্তচাপ
- ০১:৪২ পিএম, ০৭ মার্চ ২০১৯ হৃদযন্ত্র স্বাভাবিক হয়েছে কাদেরের, ইনফেকশনও নিয়ন্ত্রণে
- ০১:০৪ পিএম, ০৬ মার্চ ২০১৯ কাদেরের অবস্থার উন্নতি, সিঙ্গাপুরে ব্রিফিংয়ে জানালেন চিকিৎসক
- ১২:৫৮ পিএম, ০৬ মার্চ ২০১৯ দুই সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন কাদের, আশা আ.লীগের
- ০৩:১৫ পিএম, ০৫ মার্চ ২০১৯ ওবায়দুল কাদেরের জন্য শুক্রবার বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত
- ০১:৪৮ পিএম, ০৫ মার্চ ২০১৯ ওবায়দুল কাদেরের বাইপাস সার্জারি কয়েক দিনের মধ্যে
- ০১:১৩ পিএম, ০৫ মার্চ ২০১৯ কাদেরের অবস্থা ক্রমেই উন্নতি হচ্ছে
- ১২:১৭ এএম, ০৫ মার্চ ২০১৯ ডা. ফিলিপের অধীনে ৩০০৮ নম্বর আইসিইউতে ওবায়দুল কাদের
- ১০:৩৪ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ একই অবস্থা মাউন্ট এলিজাবেথেও
- ০৯:১১ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ কাদেরের সুস্থতা কামনা জামায়াতের
- ০৮:১৭ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ সিঙ্গাপুর পৌঁছেছেন ওবায়দুল কাদের
- ০৮:০৫ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ শেখ হাসিনা সম্পর্কে যা বললেন দেবী শেঠী
- ০৭:১৪ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ নির্বাচনের আগেই হাসপাতালে ভর্তি হতে বলেছিলেন চিকিৎসকরা
- ০৬:২৬ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ ওবায়দুল কাদেরের জন্য দোয়া চাইলেন তারকারা
- ০৪:৪৭ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ ৪টা ১২ মিনিটে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে রওনা হয় এয়ার অ্যাম্বুলেন্স
- ০৪:৪৫ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ আপনি ডাকলেই চলে আসব : প্রধানমন্ত্রীকে দেবী শেঠী
- ০৪:১৪ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ কাদেরের সঙ্গে সিঙ্গাপুরে গেলেন স্ত্রী ও এক অধ্যাপক
- ০৪:১১ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ সিঙ্গাপুরের পথে ওবায়দুল কাদের
- ০৩:৫৯ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ ‘ইউর হাজব্যান্ড ইজ লাকি’
- ০৩:৪৮ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ ওবায়দুল কাদেরের রোগমুক্তিতে দেশবাসীর দোয়া চেয়েছে মন্ত্রিসভা
- ০৩:২৮ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ বিমানবন্দরের পথে ওবায়দুল কাদের
- ০২:০২ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ ওবায়দুল কাদেরকে দেখতে হাসপাতালে মাশরাফি
- ০১:৩৭ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ কাদেরকে দেখতে বিএসএমএমইউতে দেবী শেঠী
- ০১:০৩ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ ওবায়দুল কাদেরের দ্রুত আরোগ্য কামনা রিজভীর
- ০১:০০ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ ওবায়দুল কাদেরের আরোগ্য কামনা ও আমাদের সামাজিক প্রজ্ঞা
- ১২:৫৯ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ বিএসএমএমইউতে চিকিৎসা কার্যক্রম স্বাভাবিক
- ১২:০৫ পিএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ সিসিইউতে প্রবেশ না করতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা!
- ১১:৫৪ এএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ ওবায়দুল কাদেরের অবস্থার ক্রমান্বয়ে উন্নতি হচ্ছে : হানিফ
- ১০:১০ এএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ হাসপাতালে সিঙ্গাপুরের ডাক্তাররা, বসছেন বোর্ড মিটিংয়ে
- ১০:০৮ এএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ ফেসবুকে ছবিটি পোস্ট দিয়েছে কে?
- ০৯:৩১ এএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ বিএসএমএমইউর সামনে নিরাপত্তা জোরদার
- ০১:২৯ এএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ ওবায়দুল কাদেরের সুস্থতায় দেশবাসীর দোয়া চেয়েছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
- ১২:৫৬ এএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ আইসিইউর দরজায় এসএসএফের পাহারা!
- ১২:২৭ এএম, ০৪ মার্চ ২০১৯ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স থাকবে সকাল ১০টা পর্যন্ত
- ১১:৪০ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ ওবায়দুল কাদেরের জন্য দেশবাসীর দোয়া চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী
- ১১:২৩ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ জ্ঞান ফিরেছে ওবায়দুল কাদেরের
- ১১:১০ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ ওবায়দুল কাদেরকে দেখতে গেলেন বিএনপি নেতারা
- ১০:০২ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ বিদেশে নেয়া সম্ভব নয়, জানালেন সিঙ্গাপুরের চিকিৎসকরা
- ০৯:১৯ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ কাদেরকে দেখতে পৌঁছেছেন সিঙ্গাপুরের চিকিৎসকরা
- ০৯:১৬ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ কাদেরকে দেখতে যাচ্ছেন ফখরুলরা
- ০৮:০৭ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ নিষেধ সত্ত্বেও ভিড় কমছে না হাসপাতালে
- ০৬:৩৭ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ প্রধানমন্ত্রী ডাকতেই চোখের পাতা নড়লো কাদেরের
- ০৬:৩৬ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ ওবায়দুল কাদেরের রোগমুক্তি কামনায় মিলাদ
- ০৬:০৪ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ সাড়া দিচ্ছেন ওবায়দুল কাদের
- ০৫:০৬ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ কাদেরকে হাসপাতালে দেখে এলেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী
- ০৪:৩৪ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ হার্টে ব্লক নিয়েই জাতীয় নির্বাচনে ছুটে বেড়ান কাদের
- ০৪:৩২ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ ‘জীবনশঙ্কায়’ ওবায়দুল কাদের
- ০৪:২৬ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ কাদেরের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশে খোলা হয়েছে বই
- ০৪:২৫ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ হাসপাতালে ওবায়দুল কাদেরের পাশে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী
- ০১:২৮ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ কিছুদিনের মধ্যেই কাজে ফিরবেন কাদের, আশা ইনুর
- ০১:২২ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ কাদেরকে দেখতে হাসপাতালে ভিড় না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- ০১:০৫ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ কাদেরকে দেখতে হাসপাতালে শত শত মানুষের ভিড়
- ১২:৪০ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ একটু দেরি হলেই বাঁচানো যেত না কাদেরকে
- ১২:০২ পিএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ ‘ওপেন হার্ট সার্জারির বিষয়টি ২৪ ঘণ্টা পর বলা যাবে’
- ১১:৫৮ এএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ সিঙ্গাপুর নেয়া হবে ওবায়দুল কাদেরকে : তথ্যমন্ত্রী
- ১১:৪৮ এএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ পরিস্থিতি এখনও সংকটাপন্ন : কার্ডিওলজির চেয়ারম্যান
- ১১:৩৯ এএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ ওবায়দুল কাদেরের সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখছেন প্রধানমন্ত্রী
- ০৯:২৫ এএম, ০৩ মার্চ ২০১৯ হাসপাতালে ওবায়দুল কাদের