ব্যয় হবে ২৬৩ কোটি
চট্টগ্রাম-ঢাকা-আশুগঞ্জ নৌপথ খননে পূর্ত কাজে ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
চট্টগ্রাম-ঢাকা-আশুগঞ্জ ও সংযুক্ত নৌপথ খনন এবং টার্মিনালসহ অনুসঙ্গিক স্থাপনা নির্মাণের পূর্ত কাজের জন্য নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দুটি ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। এতে মোট ব্যয় হবে ২৬৩ কোটি ২৫ লাখ ৯১ হাজার ৪৪২ টাকা।
বুধবার (৬ নভেম্বর) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, ‘বাংলাদেশ আঞ্চলিক অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন প্রকল্প-১ (চট্টগ্রাম-ঢাকা-আশুগঞ্জ ও সংযুক্ত নৌপথ খনন এবং টার্মিনালসহ আনুষঙ্গিক স্থাপনাদি নির্মাণ)’ প্রকল্পের প্যাকেজ নং-ডব্লিউ৫বি-এর পূর্ত কাজের ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।
প্রকল্পের পূর্ত কাজ ক্রয়ের জন্য উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে দুটি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে দরপ্রস্তাব জমা পড়ে। দুটি প্রস্তাবই কারিগরিভাবে রেসপনসিভ হয়। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি’র সুপারিশ করা রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে এমএল এবং টিবিএল প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে। এতে ব্যয় হবে ১৫০ কোটি ৯৮ লাখ ৬২ হাজার ৬৬৯ টাকা।
বৈঠকে ‘বাংলাদেশ আঞ্চলিক অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন প্রকল্প-১ (চট্টগ্রাম-ঢাকা-আশুগঞ্জ ও সংযুক্ত নৌপথ খনন এবং টার্মিনালসহ আনুষঙ্গিক স্থাপনাদি নির্মাণ)’ প্রকল্পের প্যাকেজ নং-ডব্লিউ৫সি-এর পূর্ত কাজের ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি।
এই প্রকল্পের পূর্ত কাজ ক্রয়ের জন্য উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের দরপ্রস্তাব জমা পড়ে। পাঁচটি প্রস্তাবই কারিগরিভাবে রেসপনসিভ হয়। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি’র সুপারিশ করা রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে শেলটেক, বঙ্গ এবং নিয়াজ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে। এতে ব্যয় হবে ১১২ কোটি ২৭ লাখ ২৮ হাজার ৭৭৩ টাকা।
এমএএস/এমকেআর/এমএস