দেশে জন্মনিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি গ্রহণে আগ্রহ কমেছে
এক বছরের ব্যবধানে দেশে কমেছে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারকারীর সংখ্যা। ২০২২ সালে এই পদ্ধতির ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ৬৩ দশমিক ৩ শতাংশ। ২০২৩ সালে এসে কমে হয়েছে ৬২ দশমিক ১ শতাংশ।
রোববার (২৪ মার্চ) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সদরদপ্তরে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিক্স ২০২৩’ এর ফলাফল প্রকাশ হয়। যাতে উঠে আসে এ তথ্য।
জন্মনিয়ন্ত্রণের চাহিদা ২০২২ সালে ১৬ দশমিক ৬২ শতাংশ ছিল। অথচ ২০২৩ সালে এসে এটা কমে হয়েছে ১৫ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
বিবিএসের এই জরিপ প্রকল্পের পরিচালক মো. আলমগীর হোসেন জানান, পল্লী অঞ্চলের থেকে শহরে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারের হার বেশি। পল্লী অঞ্চলে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারের হার ৬১ দশমিক ৬ শতাংশ, শহরে এই হার ৬৩ দশমিক ৯ শতাংশ।
আর আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহারের হার ৬১ শতাংশ, অন্যদিকে সনাতন পদ্ধতি ব্যবহারের হার ১ দশমিক ১ শতাংশ। গত ১২ মাসে বিবাহিত নারীদের (১৫-৪৯ বছর) মধ্যে ইমার্জেন্সি পিল ব্যবহারের হার ১ দশমিক ০৫ শতাংশ।
সন্তান প্রসবের বিষয়ে বলা হয়, ২০২২ সালে স্বাভাবিক পদ্ধতিতে সন্তান প্রসবের হার ছিল ৫৮ দশমিক ৬ শতাংশ। যা কমে এখন হয়েছে ৪৯ দশমিক ৩ শতাংশ। অর্থাৎ অস্ত্রোপচারে (সিজার) প্রসবের হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। এর হার ২০২২ সালে ছিল ৪১ দশমিক ৪ শতাংশ। যেটা ২০২৩ সালে এসে ৫০ দশমিক ৭ শতাংশ হয়েছে।
এমওএস/জেডএইচ/জিকেএস
সর্বশেষ - জাতীয়
- ১ ‘গণঅভ্যুত্থানের আহতরা চিকিৎসা পাচ্ছেন না, রাষ্ট্র কি ঘুমিয়ে আছে?’
- ২ পর্তুগালে ইউএনএওসি গ্লোবাল ফোরামে অংশ নেবেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ৩ এলডিসি দেশগুলোকে ২০০ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দে সমর্থন চাইলো বাংলাদেশ
- ৪ চট্টগ্রামে বিদেশি পিস্তলসহ ৩ কারবারি গ্রেফতার
- ৫ ৪ ঘণ্টা পর ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ট্রেন চলাচল শুরু