ভিডিও EN
  1. Home/
  2. জাতীয়

সপ্তাহের ব্যবধানে করোনার সব সূচকই নিম্নমুখী

বিশেষ সংবাদদাতা | প্রকাশিত: ০৭:৫৪ পিএম, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২১

এক সপ্তাহের ব্যবধানে করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষা, শনাক্ত, মৃত্যু ও সুস্থতাসহ সব সূচকই নিম্নমুখী হয়েছে। গত সপ্তাহের তুলনায় নমুনা পরীক্ষা ২৫ হাজার ২৫৪টি, শনাক্ত রোগী ১০ হাজার ৬২০ জন, সুস্থ রোগী ১৬ হাজার ৪৫৭ জন ও মৃত্যু ১৮৫ জন কমেছে।

শতাংশের হিসাবে নমুনা পরীক্ষা ১১ দশমিক ৪৯ শতাংশ, শনাক্ত রোগী ৩৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ, সুস্থতার হার ৩১ দশমিক ৭৬ শতাংশ ও মৃত্যু ২৫ দশমিক ২৪ শতাংশ কমেছে।

সোমবার (৬ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

চলতি বছরের ৩৪তম এপিডেমিওলজিক্যাল সপ্তাহের (২৩ আগস্ট থেকে ২৯ আগস্ট) তুলনায় ৩৫তম এপিডেমিওলজিক্যাল সপ্তাহের (৩০ আগস্ট থেকে ৫ সেপ্টেম্বর) তুলনামূলক চিত্রে বিষয়টি দেখা যায়।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ৩৪তম এপিডেমিওলজিক্যাল সপ্তাহে দুই লাখ ১৯ হাজার ৮৭৬টি নমুনা পরীক্ষা, ৩১ হাজার ৫৩৯ জন শনাক্ত, ৫১ হাজার ৮২৩ জন সুস্থ ও ৭৩৩ জনের মৃত্যু হয়।

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ৩৫তম এপিডেমিওলজিক্যাল সপ্তাহে ১ লাখ ৯৪ হাজার ৬২২টি নমুনা পরীক্ষা, ২০ হাজার ৯১৯ জন শনাক্ত, ৩৫ হাজার ৩৬৬ জন সুস্থ ও ৫৪৮ জনের মৃত্যু হয়।

এদিকে দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আরও ৬৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে পুরুষ ৩২ ও নারী ৩৩ জন। এর মধ্যে সরকারি হাসপাতালে ৫৩ জন ও বেসরকারি হাসপাতালে ১২ জনের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে ভাইরাসটিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ২৬ হাজার ৬২৮ জনে।

একই সময়ে সরকারি ও বেসরকারি ৭৯৭টি ল্যাবরেটরিতে ২৭ হাজার ৮৪২টি নমুনা সংগ্রহ ও ২৭ হাজার ৫৯৫টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এ নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা দাঁড়ালো ৯০ লাখ ৯১ হাজার ৬১০টি।

গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষায় নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৭১০ জন। এ নিয়ে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১৫ লাখ ১৭ হাজার ১৬৬ জন।

গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষায় শনাক্তের হার ৯ দশমিক ৮২ শতাংশ। গত বছরের ৮ মার্চ প্রথম রোগী শনাক্ত হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত শনাক্তের মোট হার ১৬ দশমিক শূন্য ৬৯ শতাংশ।

এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪ হাজার ১২৪ জন। এ নিয়ে দেশে করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে উঠা রোগীর সংখ্যা ১৪ লাখ ৫৫ হাজার ১৮৭ জন।

এমইউ/এমআরআর/জেআইএম