ভিডিও EN
  1. Home/
  2. জাতীয়

সড়কে উপস্থিতি কম থাকলেও অলি-গলিতে ভিন্ন চিত্র

নিজস্ব প্রতিবেদক | প্রকাশিত: ০৫:০৭ পিএম, ১৬ এপ্রিল ২০২১

‘সকালে বিভিন্ন যায়গায় চেকপোস্ট ছিল, দুপুরের আগেই। সব সরে গেছে। প্রচণ্ড রোদে রিকশা চালাতে কষ্ট হচ্ছে। আজকে যাত্রীও কম’ কথাগুলো বলছিলেন মধ্যবয়সী রিকশাচালক আবদুল আলীম।

শুক্রবার (১৬ এপ্রিল) সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউনের তৃতীয় দিন দুপুরে মিরপুর ১০, ১১ ও ১২ নাম্বারে মানুষের উপস্থিতি ছিল কম। সকালে মিরপুর ১০ নাম্বারে একাধিক চেকপোস্ট থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সেগুলো সরে যায়।

jagonews24

তবে ১০ নাম্বার গোল চত্বর মোড়ে গাড়ি ও রিকশা থামিয়ে পুলিশকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে দেখা যায়। এ সময় কয়েকজন পথচারী তাদের আইডি কার্ডও দেখায়।

এছাড়া প্রধান সড়কে মানুষের উপস্থিতি কম থাকলেও অলি-গলিতে ছিল মানুষের জটলা। ওষুধ, খাবারের দোকান ছাড়াও অধিকাংশ দোকান ছিল খোলা।

jagonews24

মিরপুরের এই সড়কগুলোতে যানবাহনের উপস্থিত ছিল হাতেগোনা। মোটরসাইকেল, রিকশা উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। বিকেলে নিয়ম ভেঙে রাস্তায় নামায় বেশ কয়েকটি রিকশা উল্টিয়ে রাখেন পুলিশ সদস্যরা।

পুলিশ সদস্য আশরাফুল জানান, শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় মানুষের উপস্থিতি কম। অপ্রয়োজনে কেউ বের হলে আমরা তাদের ফিরিয়ে দিচ্ছি।

jagonews24

ট্রাফিক সার্জেন্ট বিকাসুজ্জামান রনি জাগো নিউজকে বলেন, আজকে গাড়ি কম। তাই চেকপোস্ট কমিয়ে দেয়া হয়েছে। বেশিরভাগ মানুষ হাসপাতালে যাওয়া-আসার অজুহাত দিচ্ছে। অনেকে আবার বাজারে যাওয়ারও অজুহাত দেখাচ্ছেন। আমরা কাগজপত্র দেখে যাত্রীদের ছেড়ে দিচ্ছি। যারা মিথ্যা কথা বলছে তাদের শাস্তি দিচ্ছি।

jagonews24

এদিকে মিরপুর ১১, ১২ ও ২ নাম্বারে পুলিশের উপস্থিতি চোখে পড়েনি। মিরপুর ১০ নাম্বারের ফলপট্টিতে ক্রেতা-বিক্রেতাদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।

এসএম/এআরএ/জেআইএম