দেশের হাসপাতালে স্থাপিত হচ্ছে আরও ৪৩টি অক্সিজেন ট্যাঙ্ক
গুরুতর অসুস্থ করোনা রোগীদের বাঁচাতে প্রয়োজন পড়ে অক্সিজেনের। ২০২০ সালের আগে সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে লিকুইড অক্সিজেন ট্যাঙ্ক ছিল মাত্র ২২টি। করোনা সংক্রমণের পর সম্প্রতি স্থাপিত হয়েছে আরও আটটি লিকুইড অক্সিজেন ট্যাঙ্ক। বর্তমানে আরও ৪৩টি লিকুইড অক্সিজেন ট্যাঙ্ক নির্মাণকাজ চলমান।
সোমবার (২৭ জুলাই) দুপুরে করোনাভাইরাস বিষয়ক নিয়মিত বুলেটিনে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।
দেশের লিকুইড অক্সিজেন ট্যাঙ্কের তথ্য তুলে ধরে নাসিমা সুলতানা বলেন, ‘২০২০ সালের আগে বিভিন্ন হাসপাতালে স্থাপিত লিকুইড অক্সিজেন ট্যাঙ্ক ছিল ২২টি। সম্প্রতি ন্যাশনাল ইলেকট্রো-মেডিকেল ইক্যুইপমেন্ট মেইনটেন্যান্স ওয়ার্কশপ অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টার (নিমিউ) ছয়টি লিকুইড অক্সিজেন ট্যাঙ্ক স্থাপন করেছে। স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরও সম্প্রতি একটি লিকুইড অক্সিজেন ট্যাঙ্ক স্থাপন করে। নিজস্ব উদ্যোগে সরকারি হাসপাতালে স্থাপিত অক্সিজেন প্ল্যান্ট বা লিকুইড অক্সিজেন ট্যাঙ্ক স্থাপন করা হয়েছে একটি। নিমিউ’র অধীনে লিকুইড অক্সিজেন ট্যাঙ্ক নির্মাণকাজ চলমান ২০টি প্রতিষ্ঠানে। স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের মাধ্যমে ২৩টি প্রতিষ্ঠানে লিকুইড অক্সিজেন ট্যাঙ্ক নির্মাণকাজ চলমান।’
সারাদেশে অক্সিজেন সিলিন্ডারের সংখ্যা ১২ হাজার ৩৪১টি। হাই ফ্লো নেজাল ক্যানোলার সংখ্যা ৩০৫টি। অক্সিজেন কনসেনট্রেটরের সংখ্যা ১১২টি বলেও জানিয়েছেন নাসিমা সুলতানা।
পিডি/এফআর/জেআইএম