ভিডিও EN
  1. Home/
  2. জাতীয়

ফল ছিল ফেল, এখন হলো জিপিএ-৫

নিজস্ব প্রতিবেদক | চট্টগ্রাম | প্রকাশিত: ০৬:০৫ পিএম, ৩০ জুন ২০২০

চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে এবার এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে ৬০৯ জন শিক্ষার্থীর ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে আরও ৬৩ জন পরীক্ষার্থী। এর মধ্যে একজন এর আগে অকৃতকার্য হলেও পুনঃনিরীক্ষণে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন।

মঙ্গলবার (৩০ জুন) দুপুরে পুনঃনিরীক্ষণের এই ফলাফল ঘোষণা করেছে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড।

শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নারায়ণ চন্দ্র নাথ জাগো নিউজকে বলেন, ‘চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এবার ১ হাজার ৪৩টি স্কুলের এক লাখ ৪৩ হাজার ৮২৩ জন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন। গত ৩১ মে ঘোষিত ফলাফলে এক লাখ ২১ হাজার ৮৮ জন পাস করেন। পাসের হার ৮৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ। তখন জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ৯ হাজার ৮ জন।’

তিনি বলেন, ‘ফলাফল ঘোষণার পর ২০ হাজার ৫৫০ জন পরীক্ষার্থী ৫২ হাজার ২৪৬টি উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেন। পুনঃনিরীক্ষণে ১২০০ পরীক্ষার্থীর ১২৩৫টি উত্তরপত্রের প্রাপ্ত নম্বর পরিবর্তন হয়েছে। নম্বর পরিবর্তনের কারণে ফল পরিবর্তন হয়েছে ৬০৯ জনের। ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন করে ৬৩ জনসহ জিপিএ-৫ পাওয়া পরীক্ষার্থীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৭১ জনে। বাকি ৫৯১ জনের শুধু প্রাপ্ত নম্বর পরিবর্তন হয়েছে, কিন্তু গ্রেড পরিবর্তন হয়নি।’

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জানান, ‘ফল পরিবর্তন হওয়া ৬০৯ জনের মধ্যে ফেল থেকে পাস করেছে ৪১ জন। ফেল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন একজন। গ্রেড পরিবর্তন হয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছেন আরও ৬২ জন। জিপিএ-৫ এর নিচে গ্রেড পরিবর্তন হয়েছে ৪১৯ জনের। এছাড়া পুনঃনিরীক্ষণের পরও অকৃতকার্য আছেন ১২ জন। গ্রেড পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু ফল পরিবর্তন হয়নি এমন পরীক্ষার্থীও আছেন আরও ৭৫ জন।’

প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের পর ৪৯২ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছিল। নতুনভাবে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৪২ জন।

আবু আজাদ/এমএফ/পিআর