করোনামুক্ত হলেও ফুসফুস জটিলতায় প্রাণ গেল চিকিৎসকের
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ায় প্লাজমা থেরাপি নিয়েছিলেন চট্টগ্রামের চিকিৎসক সমিরুল ইসলাম বাবু। কিন্তু এরপর করোনা থেকে মুক্ত হয়েও বাঁচতে পারলেন না তিনি। বুধবার (২৩ জুন) দুপুর আড়াইটায় তার মৃত্যু হয়।
বিষয়টি জাগো নিউজকে নিশ্চিত করেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতালের মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ সেলিম।
জানা গেছে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ায় দীর্ঘ ১৪ দিন চিকিৎসার পর গত ২৬ মে সমিরুল ইসলামকে প্লাজমা থেরাপি দেয়া হয়। পরে ৩১ মে রাতে চমেক হাসপাতালের ল্যাবের নমুনা পরীক্ষার প্রকাশিত ফলে তার করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। তবে শারীরিক অবস্থা পুরোপুরি ভালো না হওয়ায় তাকে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছিল।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতালের মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ সেলিম বলেন, ডা. সমিরুল ইসলামকে চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় প্লাজমা থেরাপি দেয়া হয়েছিল। করোনা জয় করলেও তার ফুসফুসে যে ক্ষতি হয়েছিল তা সারানো যায়নি। আজ তাকে ভেন্টিলেটর সাপোর্টও দেয়া হয়েছিল। কিন্তু এরপরও তাকে বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
আবু আজাদ/এমএসএইচ/পিআর