সাধারণ ছুটি : এসডিজি প্ল্যাটফর্মের ভার্চুয়াল সংলাপ সোমবার
চলমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে সাধারণ ছুটি-পরবর্তী স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে ভার্চুয়াল সংলাপের আয়োজন করেছে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম। সোমবার (১ জুন) বেলা ১১টায় এই ভার্চুয়াল সংলাপ শুরু হবে বলে নাগরিক প্ল্যাটফর্মের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশে প্রায় ১১৫টি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা এবং বেসরকারি খাতের সংস্থাদের নিয়ে এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম গঠিত। সংগঠনের আহ্বায়ক হিসেবে রয়েছেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
স্বাস্থ্যঝুঁকি নিয়ে নিয়ে আয়োজিত ভার্চুয়াল সংলাপটি সঞ্চালনা করবেন ওয়াটারএইড দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক ড. খায়রুল ইসলাম। এতে প্রারম্ভিক বক্তব্য উপস্থাপন করবেন এসডিজি প্ল্যাটফর্মের আহ্বায়ক এবং সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
ভার্চুয়াল সংলাপটি এসডিজি প্ল্যাটফর্মের ফেসবুক পেজ এবং ওয়েবসাইটে সরাসরি সম্প্রচারিত হবে।
এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্মের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আমরা ইতোমধ্যে জেনেছি যে, গত দুইমাস ধরে চলা সাধারণ ছুটি আগামী ৩০ মে’র পর থেকে সীমিত আকারে শিথিল করা হয়েছে। এমতাবস্থায় সাধারণ ছুটি-পরবর্তী কী কী ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে এবং তা মোকাবিলায় যেসব পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে সে সম্পর্কে আলোচনা করাই এই সংলাপের উদ্দেশ্য।
সংগঠনটি আরও জানিয়েছে, সরকারি ও বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত বিভিন্ন ব্যক্তি এ আলোচনায় অংশ নেবেন। আলোচনা থেকে একটি নীতি-সংক্ষেপ তৈরি করা হবে এবং তা সরকার ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানে পাঠানো হবে।
সংলাপে সরকারি কর্মকর্তা, যুব প্রতিনিধি, এনজিও প্রতিনিধি, ব্যক্তিখাতের উদ্যোক্তা, সমাজকর্মী, পেশাজীবী এবং গণমাধ্যমকর্মীসহ নাগরিক সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত থাকবেন বলে সংগঠনটির পক্ষ থেকে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়েছে।
এমএএস/এসআর/এমএস
সর্বশেষ - জাতীয়
- ১ আজম-পলক পরিবারের ১৩৬ ব্যাংক হিসাব, হাজার কোটির অস্বাভাবিক লেনদেন
- ২ প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
- ৩ অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর আস্থা কমেছে ৮ শতাংশ মানুষের
- ৪ দেড় শতাধিক যাত্রী নিয়ে মাঝ সমুদ্রে বিকল সার্ভিস বোট, পরে উদ্ধার
- ৫ শিক্ষার্থীরা রাজনৈতিক দল করলে ভোট দেবেন ৪০ শতাংশ মানুষ