বিইউপি এর বিশেষ সিনেট সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি)’র বিশেষ সিনেট সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার মিরপুর সেনানিবাসস্থ বিইউপি প্রশাসনিক ভবনের সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। আইএসপিআর এর সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ রেজা-উল করমি শাম্মী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন বিইউপির উপাচার্য ও সিনেট চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল শেখ মামুন খালেদ। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, জনাব মুহাম্মদ ফারুক খান এবং বেগম নিলুফার জাফর উল্লাহ প্রমূখ।
সভায় সিনেট চেয়ারম্যান বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক, প্রশাসনিক, উন্নয়ন কার্যক্রমসহ বিভিন্ন দিক নিয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় এবং পরিবেশ উন্নয়নে সুদূরপ্রসারী অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জাতিসংঘের পরিবেশ বিষয়ক সর্বোচ্চ সম্মাননা ‘চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ’ এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তিতে অগ্রগতির স্বীকৃতিস্বরূপ ‘আইসিটি সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড’ লাভ করেছে। যা জাতির জন্য অত্যন্ত সম্মান ও গৌরবের।
তিনি আরো বলেন, নতুন ৮টি বিভাগের (অনার্স ইন পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ইংলিশ, ল’ ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ, বিবিএ ইন একাউন্টিং, ফিন্যান্স, মার্কেটিং, ম্যানেজমেন্ট) কার্যক্রম ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে।
পরে বিইউপির ট্রেজারার এয়ার কমোডর মো. মর্তুজা কামাল বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৫-২০১৬ অর্থবছরে উন্নয়ন খাতে ২৯৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার প্রকল্প যা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের মাধ্যমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছিল, তা বর্তমানে একনেকে অনুমোদনের জন্য প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
তিনি আরো বলেন, অধিবেশনে উত্থাপিত এ বাজেটের শিক্ষা সহায়ক খাতের বরাদ্দসমূহ বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক উন্নয়নে সুদূরপ্রসারী ভূমিকা রাখবে। সভায় সিনেট সদস্যগণ তাদের বক্তৃতায় বিইউপির সার্বিক উন্নয়নে সবার্ত্মক সহযোগিতার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
এমএম/এসকেডি/পিআর
সর্বশেষ - জাতীয়
- ১ নিউ এইজ সম্পাদককে হয়রানি, ঘটনা তদন্তের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
- ২ লেখাপড়ায় মনোযোগ দেন, প্রয়োজনে আবারও রাস্তায় নামবো
- ৩ ৩৭ বছর পর চট্টগ্রাম কমার্স কলেজে প্রকাশ্যে শিবির
- ৪ ৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি এ সপ্তাহে, ক্যাডার-ননক্যাডারে পদ ৩৭০১
- ৫ সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষ, ওষুধে ব্যয় ২০ শতাংশ