‘স্বাস্থ্যকর্মীদের ঝুঁকির মধ্যে ফেলব না’
সারাদেশে চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য সেবার সঙ্গে জড়িত চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য পার্সোনাল প্রটেকশন ইকুইপমেন্ট (পিপিই) সরঞ্জাম সংগ্রহ ও সরবরাহ করা হচ্ছে। দেশেও পিপিই উৎপাদন করা হচ্ছে। প্রতিদিন সংগ্রহ ও তা বিতরণ করা হচ্ছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ (ইউনিসেফ) বিভিন্ন দাতা সংস্থার সঙ্গে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পিপিই সংগ্রহ করে আমাদের যেনো দেয়া হয়, সে ব্যাপারে অনুরোধ জানানো হয়েছে। করোনার চিকিৎসা দিতে গিয়ে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা না যেন ঝুঁকির মধ্যে না পড়েন, সে ব্যাপারেও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। স্বাস্থ্যকর্মীদের কখনও ঝুঁকির মুখে ফেলা ঠিক হবে না।
শুক্রবার রাজধানীর মহাখালী স্বাস্থ্য অধিদফতরে করোনাভাইরাস সম্পর্কিত এক ব্রিফিংয়ে অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ একথা বলেন।
তিনি বলেন, বেসরকারি হাসপাতালগুলোর জন্যও পিপিই সংগ্রহ করার চেষ্টা চলছে। তাদের বিনামূল্যে সরবরাহ করতে না পারলেও তারা যেন নির্দিষ্ট স্থান থেকে সেগুলো ক্রয় করতে পারে, সে ব্যবস্থা করা হবে।
আগামী তিন মাস পিপিই সরবরাহের ব্যবস্থা এ মুহূর্তে নেই। তবে প্রতিদিন প্রতি মুহূর্তে দেশেই পিপিই উৎপাদন ও সরবরাহের প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে বলে জানান তিনি।
এমইউ/জেএইচ/জেআইএম