দেশের ২৪তম স্থলবন্দর ‘ভোলাগঞ্জ’
দেশের ২৪তম স্থলবন্দর `ভোলাগঞ্জ’। সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় এর অবস্থান। সরকার সম্প্রতি এ সংক্রান্ত এক গেজেটে ভোলাগঞ্জ শুল্ক স্টেশনকে স্থলবন্দর হিসাবে ঘোষণা করেছে।
জানা গেছে, ২০০১ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ১২টি স্থলবন্দরের গেজেট প্রকাশ করে। পরবর্তিতে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর নতুন করে আরও ১১টি স্থলবন্দর গেজেটভুক্ত করা হয়। আওয়ামী লীগ সরকারের বর্তমান মেয়াদে ভোলাগঞ্জ শুল্ক স্টেশনকে স্থলবন্দর হিসেবে গেজেটভুক্ত করা হলো।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২৩টি স্থলবন্দরের মধ্যে ১২টি চালু রয়েছে। ১১টি বন্দর চালুর অপেক্ষায়।
স্থলবন্দরের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত বন্দরগুলো হলো- যশোরের বেনাপোল, সাতক্ষীরার ভোমরা, লালমনিরহাটের বুড়িমারী, ব্রাম্মণবাড়িয়ার আখাউড়া, শেরপুরের নাকুগাঁও, সিলেটের তামাবিল, কুড়িগ্রামের সোনাহাট এবং বিওটি পদ্ধতিতে পরিচালিত স্থলবন্দরগুলো হলো- চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ, দিনাজপুরের হিলি, কুমিল্লার বিবিরবাজার, পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা ও কক্সবাজেরর টেকনাফ।
দিনাজপুরের বিরল, সিলেটের শেওলা, হবিগঞ্জের বাল্লা, জামালপুরের ধানুয়া-কামালপুর, ময়মনিসংহের গোবড়াকুড়া-কড়ইতলী, ফেনীর বিলোনিয়া, খাগড়াছড়ির রামগড়, চুয়াডাঙ্গার দর্শনা ও দৌলতগঞ্জ, রাঙ্গামাটির থেগামুখ এবং নীলফামারীর চিলাহাটি স্থলবন্দরগুলোর উন্নয়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
আরও দু’টি নতুন স্থলবন্দর করার প্রস্তাব সরকারের বিবেচনায় রয়েছে। সেগুলো হলো কুষ্টিয়ার দৌলতপুর এবং মেহেরপুরের মুজিনগর।
এমইউএইচ/এএইচ/জেআইএম