ভিডিও EN
  1. Home/
  2. জাতীয়

হজযাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও টিকাদান শুরু ১৬ জুন

বিশেষ সংবাদদাতা | প্রকাশিত: ১১:৩৫ এএম, ০৯ জুন ২০১৯

চলতি বছরে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ গমনেচ্ছুদের ম্যানিনজাইটিস/ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা প্রদান কার্যক্রম ১৬ জুন রাজধানীসহ সারাদেশে শুরু হচ্ছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়াধীন বিভিন্ন সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রে টিকাদান ও স্বাস্থ্যপরীক্ষা শেষে স্বাস্থ্যসনদ দেয়া হবে। তবে আশকোনা হজ ক্যাম্পে এ পরীক্ষা শুরু হবে ৩০ জুন থেকে।

রোববার ধর্ম মন্ত্রণালয়াধীন আশকোনা হজ অফিসের পরিচালক সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।

ঢাকা জেলা ও মহানগরী হজযাত্রীরা যে সব স্বাস্থ্যকেন্দ্রে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও টিকা দিতে পারবেন, সেগুলো হলো- ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট; ৫০০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল, মুগদা; সরকারি কর্মচারী হাসপাতাল, ফুলবাড়িয়া; বাংলাদেশ সচিবালয় ক্লিনিক, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট ও কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল, রাজারবাগ।

এছাড়াও শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, গাজীপুর ও শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতাল, টঙ্গী, গাজীপুরে দুইটি মেডিকেল সেন্টার চালু করা হয়েছে।

অন্য জেলার হজযাত্রীদের জন্য বিভাগীয় শহরে সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও জেলা শহরে সিভিল সার্জনের কার্যালয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও টিকাদান কেন্দ্র খোলা হয়।

আশকোনা হজ অফিস পরিচালক সাইফুল ইসলাম জানান, রাজধানীসহ সারাদেশের উল্লিখিত কেন্দ্রসমূহে সরকারি-বেসরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর ম্যানিনজাইটিস/ইনফ্লুয়েঞ্জার টিকা নিয়ে সংগৃহীত স্বাস্থ্যসনদ বিমানবন্দরে প্রদর্শনের নিমিত্ত নিজ হেফাজতে রাখতে হবে।

উল্লেখ্য, চলতি বছর সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭ হাজার ১৯৮ ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১ লাখ ২০ হাজার হজযাত্রী হজে যাবেন। ইতোমধ্যেই নিবন্ধনসহ হজ প্রক্রিয়ার সব কার্যক্রম প্রায় সম্পন্ন। ৪ জুলাই থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।

চলতি বছর প্রথমবারের মতো সৌদি আরবের বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশনের বদলে বাংলাদেশে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হজযাত্রীদের ইমিগ্রেশন হবে। এতে করে হজযাত্রীদের সৌদি আরবের বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশেনের জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকতে হবে না।

এমইউ/জেএইচ/এমএস

আরও পড়ুন