শাহ আলমগীরের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক
রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) সাবেক সভাপতি ও বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের (পিআইবি) মহাপরিচালক শাহ আলমগীর (৬২) মারা গেছেন। বিশিষ্ট এ সাংবাদিকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) পৃথক পৃথক শোক বার্তায় তারা মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান।
রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের প্রেস অনুবিভাগ থেকে পাঠানো শোক বার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেন, শাহ আলমগীরের মৃত্যু বাংলাদেশের গণমাধ্যম জগতের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। তার নীতি ও আদর্শ সাংবাদিকদের জন্য অনুকরণীয় হয়ে থাকবে।
প্রধানমন্ত্রী তার শোক বার্তায় বলেন, সাংবাদিকতার পাশাপাশি সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ের সংগ্রামেও তিনি (শাহ আলমগীর) সব সময় সোচ্চার ছিলেন।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও বিশিষ্ট এ সাংবাদিকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া, চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী, বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।
বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শাহ আলমগীর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। এর আগে আজ সকালে অবনতি হলে তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়।
শাহ আলমগীরের বয়স হয়েছিল ৬২ বছর। রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়াসহ ডায়াবেটিস ও বিভিন্ন শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।
এইউএ/এমইউএইচ/আরএস/এমবিআর/জেআইএম