কাকডাকা ভোর থেকেই রমনা-সোহরাওয়ার্দীতে ছুটছে মানুষ
ভোর সাড়ে ৫টা। ভোরের আলো তখনও ফোটেনি। রাস্তার নিয়নবাতিগুলো জ্বলছে। এমনই আলো-আঁধারিতেই বাংলা নববর্ষকে বরণ করে নিতে নারী, পুরুষ ও শিশুরা ছুটছেন রমনা বটমূল ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে।
কারও পরনে লাল সাদা আবার কারও লাল রঙ্গের শাড়ি, পাঞ্জাবি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন প্রবেশপথে পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী অন্যান্য বাহিনীর সদস্যরা ব্যারিকেড দিয়ে সতর্ক পাহাড়া বসিয়েছে। কোনো প্রকার যানবাহন নিয়ে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না।
গণমাধ্যমকর্মীদের যানবাহন রেখে হেঁটে যেতে হচ্ছে। এবার কোনো হকারকেও ভেতরে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। রাতে যারা ভেতরে প্রবেশ করেছিলেন তাদের ভোরে বের করে দেয়া হয়।
কাঁটাবন মোড়ে শাহেদ নামে কর্তব্যরত এক পুলিশ কর্মকর্তা জানালেন, জনসাধারণের নির্বিঘ্ন চলাচল নিশ্চিত করতে এ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ভেতরে হকাররা থাকলে ঝামেলা হয়।
তিনি জানান, গণমাধ্যমকর্মীদের যানবাহন রাখতে রমনা উদ্যানের পাশে ব্যবস্থা রয়েছে।
এমইউ/বিএ/আরআইপি