ভিডিও EN
  1. Home/
  2. জাতীয়

আমজাদ খান চৌধুরীর পরিবারকে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর সমবেদনা

নিজস্ব প্রতিবেদক | প্রকাশিত: ০৬:১৮ এএম, ১১ জুলাই ২০১৫

সদ্য প্রয়াত দেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্প পরিবার প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মেজর জেনারেল (অব.) আমজাদ খান চৌধুরীর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। বিশিষ্ট এই ব্যবসায়ীর মৃত্যু সংবাদ শুনে শনিবার সকালে রাজধানীর বাড্ডার প্রাণ-আরএফএল সেন্টারে ছুটে আসেন তিনি।

শোক বইয়ে তিনি লিখেন, আমরা আমাদের পরিবারের মুরুব্বিকে হারালাম। উনার (আমজাদ ভাইয়ের) আদর্শ, মেধা ও সততা সারাজীবন আমাদের অনুপ্রাণিত করবে।

এসময় তিনি প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) ও আমজাদ খান চৌধুরীর ছোট ছেলে আহসান খান চৌধুরীকে সান্ত্বনা দেন।

এর আগে দেশের এই বিশিষ্ট ব্যবসায়ীর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরী, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান, এফবিসিসিআই সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ, বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলামসহ দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের সকল স্তরের কর্মীদের মাঝেও।

উল্লেখ্য, চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাংলাদেশ সময় বুধবার সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলিনায় ডিউক মেডিকেল হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই বিশিষ্ট ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ ডায়াবেটিক ও হৃদরোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর।

প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মেজর জেনারেল (অব.) আমজাদ খান চৌধুরীর মরদেহ রোববার যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে আনা হবে এবং সোমবার ঢাকায় সামরিক কবরস্থানে সমাহিত করা হবে। তাঁর পারিবারিক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

শারীরিক অসুস্থতার জন্যে একমাস যাবৎ তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। আমজাদ খান চৌধুরী স্ত্রী, দুই ছেলে, দুই মেয়ে ও নাতি-নাতনীসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

এমএম/এসআইএস/বিএ/আরআইপি