বিমান লাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেছেন, বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশ বিমান ধারাবাহিকভাবে লোকসান করলেও গত দুই অর্থবছরে বিমান লাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। বুধবার জাতীয় সংসদে টেবিলে উপস্থাপিত প্রশ্নোত্তরে সরকারি দলের সংসদ সদস্য এসএম মোস্তফা রশিদীর প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।
বিমানমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেশি হওয়া, পুরাতন এফ ২৮, ডিসি ১০–৩০ ও এ ৩১০–৩০০ উড়োজাহাজ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালনা, এসব বিমানের মেরামত, রক্ষণাবেক্ষণ, বিমানের ডেট সার্ভিসিং ব্যয় বৃদ্ধি এবং লিজ নেয়া উড়োজাহাজের অর্থ পরিশোধের কারণে বিমান আগে লোকসানে ছিল।
সরকারদলীয় সংসদ সদস্য আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইনের প্রশ্নের জবাবে রাশেদ খান মেনন জানান, ‘গত বছর পর্যটন খাত থেকে ৮০৭ কোটি ৩২ লাখ টাকা আয় হয়। আর ২০১৫ সালে এক হাজার ১৩৬ কোটি ৯ লাখ টাকা, ২০১৪ সালে এক হাজার ২২৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা, ২০১৩ সালে ৯৪৯ কোটি ৫৬ লাখ টাকা, ২০১২ সালে ৮২৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা, ২০১১ সালে ৬২০ কোটি ১৬ লাখ টাকা, ২০১০ সালে ৫৫৬ কোটি ২৯ কোটি টাকা এবং ২০০৯ সালে ৫৭৬ কোটি ২২ লাখ টাকা আয় হয়।
এইচএস/জেএইচ/ওআর/জেআইএম