অভিশ্রুতি ওরফে বৃষ্টির মরদেহ মর্গেই, ডিএনএ টেস্টের অপেক্ষা
বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে নিহত সাংবাদিকের পরিচয় নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হওয়ায় তার মরদেহ হস্তান্তর নিয়ে দেখা দেয় জটিলতা। সেই জটিলতা এখনো কটেনি।
এরমধ্যে শুক্রবার ওই নারীর মরদেহ নিতে কুষ্টিয়ার সবুজ শেখ ছাড়া অন্য কেউ আসেননি। তখন অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর ফিঙ্গারপ্রিন্ট পরীক্ষা করা হয়।
তাতে দেখা যায়, এনআইডি বা জাতীয় পরিচয়পত্রে তার নাম বৃষ্টি খাতুন। বাবার নাম সবুজ শেখ আর মায়ের নাম বিউটি বেগম। বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার বনগ্রাম গ্রামে।
এনআইডির পরিচয় শনাক্ত হওয়ায় সাংবাদিক অভিশ্রুতি ওরফে বৃষ্টির মরদেহ তার বাবা-মায়ের কাছে হস্তান্তরের তথ্য জানান শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে দায়িত্বরত পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল জব্বার।
পরে জানা যায়, মরদেহ ডিএনএ টেস্ট ছাড়া হস্তান্তর করা হবে না।
ওই সাংবাদিককে অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে চিনতেন তার সহকর্মীরা; ফেসবুকেও তার ওই নাম পাওয়া যায়। মন্দিরে গিয়ে নিয়মিত পূজা অর্চনাও করতেন অভিশ্রুতি।
আরও পড়ুন>>
ফিঙ্গারপ্রিন্টে পরিচয় মিললো আগুনে নিহত সাংবাদিক বৃষ্টির
পোশাক দেখে স্ত্রী-কন্যাসহ কাস্টমস কর্মকর্তার মরদেহ চিনলো পরিবার
বৃহস্পতিবার রাজধানীর বেইলি রোডের একটি ভবনে অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জন নিহত হন। এর মধ্যে এক নারী সাংবাদিক ছিলেন। ওই সাংবাদিক কর্মক্ষেত্রে অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে পরিচিত।
তবে তার মৃত্যুর খবর দেখে মরদেহ নিতে আসেন কুষ্টিয়ার সবুজ শেখ নামে একজন। তিনি নিজেকে অভিশ্রুতির বাবা বলে পরিচয় দেন এবং দাবি করেন অভিশ্রুতি মুসলিম এবং তার আসল নাম বৃষ্টি খাতুন।
টিটি/এমকেআর/জেডএইচ
সর্বশেষ - গণমাধ্যম
- ১ বাতিল অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড পুনর্বিবেচনা করবে পিআইডি
- ২ গণমাধ্যমে প্রতিবন্ধীদের বিষয়ে সংবেদনশীলতা নিশ্চিতের আহ্বান
- ৩ বিজয় দিবস উপলক্ষে ডিএসইসি সদস্যদের জন্য ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
- ৪ ব্র্যাক মাইগ্রেশন মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৬ সাংবাদিক
- ৫ তৃতীয়বার ব্র্যাক মাইগ্রেশন অ্যাওয়ার্ড পেলেন জাগো নিউজের জাহাঙ্গীর