কবিগুরুর দুর্লভ এই ছবিগুলো দেখেছেন আগে?
বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অনন্য সাধকপুরুষ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কবিতা-গান-ছোটগল্প-উপন্যাসসহ সাহিত্যের সব শাখাতেই তিনি অবাধে বিচরণ করেছেন। চিত্রকলা ও বিভিন্ন দেশ হিতৈষণামূলক কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিলেন তিনি। বাংলাভাষা ও সাহিত্যকে তিনি মহিমান্বিত করেছেন, গৌরবের শীর্ষদেশে পৌঁছে দিয়েছেন।
রবীন্দ্রনাথের পরলোকগমনের মধ্য দিয়ে বাংলাভাষা ও সাহিত্যের সবচেয়ে প্রদীপ্ত নক্ষত্রটি খসে পড়ে। গতকাল ২২ শ্রাবণ (৬ আগস্ট, সোমবার) ছিল কবিগুরুর ৭৭তম প্রয়াণ দিবস। তার প্রয়াণ দিবস উপলক্ষে ব্রিটিশ লাইব্রেরি থেকে সংগ্রহিত কিছু দুর্লব ছবি প্রকাশ করেছে কলকাতার এবেলা। যা আগে কারো হয়তো দেখা হয়নি।
মহাজাতি সদনের প্রতিষ্ঠা দিবসে বক্তৃতা দিচ্ছেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, শ্রোতা সুভাষচন্দ্র বসু।
শেষবারের মতো শান্তিনিকেতন ছাড়ছেন কবিগুরু। ১৯৪১ মাসের জুলাই মাসে ছবিটি তুলেছেন বিনোদ কোঠারি। সেই দিনই শান্তিনিকেতনে পড়তে এসেছিলেন এ গুজরাটি ছাত্র।
চন্দননগরে নৌকায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৯৩১ সালে বিদ্যাসাগর স্মৃতি ভবন উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট বিনয়রঞ্জন সেনের সঙ্গে।
১৯৩১ সালের ওই দিনই বিদ্যাসাগর স্মৃতি ভবনে বক্তৃতা দিচ্ছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তার সঙ্গে রয়েছেন যদুনাথ সরকার।
মহাত্মা গান্ধী ও কস্তুরবা গান্ধীকে শান্তিনিকেতনে স্বাগত জানাচ্ছেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
জওহরলাল নেহরুর সঙ্গে ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
আকাশবাণীতে বক্তৃতা দিচ্ছেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
হেলেন কেলারের সঙ্গে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
ক্ষিতিমোহন সেন ও সাগরময় ঘোষের সঙ্গে শান্তিনিকেতনে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
রাসবিহারী বসুর সঙ্গে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
কবিগুরুর মৃতদেহ ঘিরে সেদিন জনস্রোত সৃষ্টি হয়েছিল কলকাতায়।
আরএস/জেআইএম