আইসক্রিম খেলে কী হয়, কখন খাওয়া উচিত জানেন?
আইসক্রিম খেতে ছোট-বড় সবাই পছন্দ করেন। তবে আইসক্রিম খাওয়ার সঠিক সময় কখন তা কি কারও জানা আছে। যদিও গরমে আইসক্রিম বিক্রি বেড়ে যায়। কারণ এ সময় সবাই ঠান্ডার স্বাদ পেতে চান। জানলে অবাক হবেন, আইসক্রিম খাওয়ার বেশ কিছু উপকারিতা আছে।
আইসক্রিম মূলত শীতকালীন দেশের খাবার ছিল এক সময়। আর সেখানে এটি সাধারণ খাবার হিসেবেই দেখা হয়। কোনো ঠান্ডা খাবার হিসেবে নয়। বরং এর নানা উপকারিতার দিকেই বেশি জোর দেওয়া হয়।
প্রোটিন ও ক্যালসিয়ামের উৎস
আইসক্রিম বেশ কিছু প্রোটিন ও ক্যালসিয়ামের উৎস। সাধারণত ফাস্টফুড, জাংকফুড থেকে আমরা এই উপাদানগুলো পর্যাপ্ত পরিমাণে পাই না। আইসক্রিমের মধ্যে এর অভাব নেই।
আনন্দদায়ী একটি খাবার
আনন্দ বাড়াতে সাহায্য করে আইসক্রিম। এটি হ্যাপি হরমোন যেমন ডোপামিন ও সেরোটোনিনের ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয়। যা মন ভালো রাখতে বিশেষ জরুরি। মনে রাখতে হবে শীতকালে আবহাওয়ার কারণে আমাদের মন খারাপের হার বেড়ে যায়।
আরও পড়ুন
স্বস্তি দেয়
যে খাবারগুলো খেলে শরীর ও মন দুইই স্বস্তি পায়, তার মধ্যে একটি হলো আইসক্রিম। এমনকি আমরা আইসক্রিম খাই তেমনই বিশেষ মুহূর্তে।
গরম খাবারের মধ্যে ছোট্ট ব্রেক
সব সময় গরম খেতে ভাল নাই লাগতে পারে। তার জন্য বেছে নেওয়া যেতে পারে একটি ঠান্ডা খাবার। যা আইসক্রিম।
এনার্জির বাড়ায়
একেই মিষ্টি, তার উপর দুগ্ধজাত খাবার। তাই আইসক্রিম প্রচুর কার্বোহাইড্রেটের ভাণ্ডার। এটি খেলে প্রচুর পরিমাণে এনার্জির জোগান পায় শরীর।
হাড় মজবুত করে
আইসক্রিম ক্যালসিয়ামের ভরপুর উৎস। তাই আইসক্রিম খেলে হাড় মজবুত হয়। শীতের সময় গাঁটের ব্যথা বেড়ে যায়। এমনকি হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে কখনো কখনো। সেই সমস্যার কিছুটা হলেও সমাধান করতে পারে আইসক্রিম।
সূত্র: এবিপি লাইভ
জেএমএস/জিকেএস