দাঁত হবে ঝকঝকে
দাঁত ঝকঝকে না হলে অনেকের জন্যই তা মন খারাপের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কারণ ঝকঝকে সুন্দর দাঁত মানে ঝকঝকে সুন্দর হাসি। আর সুন্দর হাসি মানেই সুস্থতা। সুস্থ ও সুন্দর হাসির জন্য তাই ঝকঝকে দাঁতের বিকল্প নেই। আর সেজন্য আপনাকে করতে হবে কিছু কাজ। চলুন জেনে নেই।
সপ্তাহে অন্তত একবার বেকিং সোডা টুথপেস্টের মতো ব্যবহার করে দাঁত মেজে ফেলুন, দাঁত সাদা হবে আরও। তবে সোডা গিলে ফেলাটা কিন্তু ঠিক হবে না। লবণ ও ১ চিমটি বেকিং সোডা দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত সাদা হয়। এছাড়াও বেকিং সোডা ও হাইড্রোজেন পার অক্সাইড মিশিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত সাদা হয়।
একটানা অনেক দিন ধরে একই টুথব্রাশ ব্যবহার করা একদমই উচিত না। বহু ব্যবহূত টুথব্রাশ মুখে ব্যাকটেরিয়া ডেকে আনে আর দাঁতও ঠিকমতো পরিষ্কার হয় না। তাই প্রতি দুই মাস অন্তর টুথব্রাশ পাল্টে ফেলা উচিত।
টুথপেস্ট হিসেবে ব্যবহার করা যায় লবণ। এটিও দাঁত পরিষ্কারক হিসেবে কাজ করে। আর এভাবে দাঁত ব্রাশের পর অবশ্যই মুখের লবণটুকু ফেলে দিতে হবে।
কাঠের কয়লা দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত সাদা হয়। তবে খেয়াল রাখতে হবে যে কাঁঠের কয়লাটি যেন জীবাণুমুক্ত থাকে এবং কয়লাটি মিহি গুঁড়ো করে নিতে হবে নাহলে দাঁত মাজতে গেলে ব্যথা লাগবে।
আপেলকে বলা হয় প্রাকৃতিক টুথব্রাশ। খাওয়াদাওয়ার পরে একান্তই যদি দাঁত ব্রাশ করার সুযোগ না থাকে। একটি আপেল কিন্তু দাঁত ব্রাশের কাজ করে দিতে পারে। প্রতিদিন সকালে দাঁত ব্রাশের আগে আপেল সিডার ভিনেগার দিয়ে কুলকুচি করলে দাঁত ঝকঝকে হবে। সেই সঙ্গে দাঁত ও মাড়ির ব্যাকটেরিয়াও দূর হবে। ভিনেগার দাঁতের লালচে দাগ দূর করে দাঁতের সৌন্দর্য বাড়াতে পারে।
সবুজ চায়ে প্রচুর ফ্লুরাইড থাকে। এছাড়া এটি এন্টি এসিডিক হওয়ার কারণে দাঁতে হলুদ রং পড়তে বাঁধা দেয়।
মাশরুম খান। এতে প্রচুর পরিমাণে পলিস্যাকারাইড থাকে। যা ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে ও ডেন্টাল প্লাক হতে দেয় না।
এইচএন/এসআর