ভিডিও EN
  1. Home/
  2. লাইফস্টাইল

ধ্যান করলেই সারবে কঠিন যেসব রোগ

লাইফস্টাইল ডেস্ক | প্রকাশিত: ১১:৪২ এএম, ২১ মে ২০২৩

মেডিটেশন বা ধ্যান শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন ধ্যান করার পরামর্শ দেন সবাইকে। বিশেষ করে আপনি যদি মানসিক চাপের কারণে উদ্বিগ্ন ও উত্তেজনায় ভোগেন তাহলে ধ্যান হতে পারে আপনার সেরা পথ্য।

দৈনিক কয়েক মিনিট ধ্যান করার মাধ্যমে মানসিক স্বাস্থ্যের সঙ্গে সঙ্গে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যারও কিন্তু সমাধান করতে পারবেন। ধ্যান অনুশীলন করার ক্ষেত্রে বিশেষ কোনো সরঞ্জামের প্রয়োজন হয় না। আপনি যেখানেই থাকুন না কেন ধ্যান অনুশীলন করতে পারবেন।

আরও পড়ুন: হার্ট সুস্থ আছে কি না বুঝে নিন এক পায়ে দাঁড়িয়ে

হাজার হাজার বছর ধরে ধ্যান অনুশীলন চলমান। ধ্যানকে মনে করা হয় এক ধরনের মন-শরীরের পরিপূরক ওষুধ। মন শান্ত করার সেরার উপায় হলো ধ্যান।

শুধু মন শান্ত রাখতেই নয়, বরং বিভিন্ন ধরনের শারীরিক অসুস্থতাসহ কঠিন ব্যাধি পর্যন্ত ভালো হতে পারে ধ্যান করার মাধ্যমে। জেনে নিন ধ্যানের উপকারিতা সম্পর্কে-

আরও পড়ুন: ২৮ কেজি ওজন ঝরিয়ে যেভাবে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠেন পরিনীতি

১. চাপযুক্ত পরিস্থিতিতে দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে সাহায্য করে
২. মানসিক চাপ পরিচালনার জন্য দক্ষতা বাড়ায়
৩. আত্ম-সচেতনতা বাড়ায়
৪. নেতিবাচক আবেগ কমায়
৫. কল্পনাশক্তি ও সৃজনশীলতা বাড়ায়
৬. ধৈর্য ও সহনশীলতা বাড়ে
৭. আত্মবিশ্বাস বাড়ে
৮. অতিরিক্ত রাগ কমে
৯. মেজাজ ও মানসিক স্থিতিশীলতা উন্নত হয়
১০. সুখের অনুভূতি বাড়ে

আরও পড়ুন: গরমে ওজন কমাতে পান করুন ৩ পানীয়

অনেক মনস্তাত্ত্বিক সুবিধার পাশাপাশি, আশ্চর্যজনক সংখ্যক শারীরিক সুবিধাও আছে, যেমন-

১. শারীরিক উত্তেজনা কমায়
২. ঘুমের মান উন্নত করে
৩. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়
৪. অনিয়মিত হার্ট রেটের সমস্যা কমে
৫. ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করে
৬. বার্ধক্যপ্রক্রিয়া ধীর করে
৭. হজমের সমস্যা কমায়
৮. মাথাব্যথা কমায়
৯. পেশিতে টান ধরার সমস্যা কমে
১০. এডিএইচডি ও আলঝেইমার রোগ সারে।

আরও পড়ুন: চিয়া সিড খেলেই কমবে ওজন, সারবে কোষ্ঠকাঠিন্য

দৈনিক কতক্ষণ মেডিটেশন করবেন?

গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত যদি আপনি অল্প সময়ও ধ্যান করেন তাহলেও শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা মিলবে। প্রতিদিন মাত্র ২০ মিনিটের জন্য ধ্যান করা মানসিক চাপের বিরূপ প্রভাবকে কমাতে সাহায্য করে।

প্রতি বছর ২১ মে বিশ্ব ধ্যান দিবস পালিত হয়।

সূত্র: মায়ো ক্লিনিক/ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিক

জেএমএস/এমএস

আরও পড়ুন