ভিডিও EN
  1. Home/
  2. লাইফস্টাইল

কিছুতেই ওজন বাড়ে না? জেনে নিন সহজ সমাধান

লাইফস্টাইল ডেস্ক | প্রকাশিত: ১২:২২ পিএম, ২১ মে ২০১৯

কেউ কেউ ওজন কমানো নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকেন, কেউবা বাড়ানো নিয়ে। আসলে স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি কিংবা কম ওজন কোনোটাই আমাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো নয়। তাই ওজন যদি স্বাভাবিকের তুলনায় কম হয়ে থাকে তবে তা বাড়ানো চেষ্টা করা উচিত। চলুন জেনে নেয়া যাক ওজন বাড়ানোর বা মোটা হওয়ার সহজ কিছু ঘরোয়া উপায়-

Ojon

স্ট্রেস কমান
ওজন বাড়াতে চাইলে কিন্তু প্রথমেই স্ট্রেস বা অতিরিক্ত কাজের চাপ থেকে নিজেকে মুক্ত করতে হবে। সেজন্য প্রতিদিন মাত্র ১৫ মিনিট সময় বের করে মেডিটেশন করুন। এতে আপনার মস্তিস্ক রিল্যাক্সড হবে। এছাড়া দুপুরে আরাম করে ২ ঘণ্টা ঘুমিয়ে নিন। এতেই খুব জলদি ফল পেয়ে যাবেন আপনি।

পিনাট বাটার খান
পিনাট বাটার হাই ক্যালোরি যুক্ত একটি খাবার। তাই প্রতিদিন একবার করে ব্রেড বা রুটি বা বিস্কুটের সাথে বেশ খানিকটা পিনাট বাটার খেয়ে ফেলুন। এতে খুব তাড়াতাড়ি ওজন বৃদ্ধি পায়। তাই তাড়াতাড়ি ওজন বাড়াতে চাইলে কিন্তু আজকেই কিনে ফেলুন পিনাট বাটার।

Ojon

ড্রাই ফ্রুটস
ড্রাই ফ্রুটসে ক্যালোরির মাত্র অনেক বেশি থাকে। তাই কাজু, কিশমিশ, খেজুর এবং আমন্ড খেলে কিন্তু আপনার মোটা হওয়ার ইচ্ছে খুব তাড়াতাড়ি পূর্ণ হবে। নিয়মিত সকালে ব্রেকফাস্টের সাথে ১০-১২ টি আমন্ড বা কাজু, কিশমিশ বা খেজুর খাওয়া শুরু করুন। তবে এগুলো খাওয়ার আগে রাতে ১/২ কাপ পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খাওয়া ভালো। দিনে অন্তত ৩ বার খেলে ফল খুব তাড়াতাড়ি পাওয়া যাবে।

Ojon

খেতে পারেন আলু
আলুর কার্বোহাইড্রেট ও কমপ্লেক্স সুগার আপনাকে খুব ভালোভাবে সাহায্য করবে ওজন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে। সেজন্য প্রতিদিন দু’বার করে খাবার পাতে সেদ্ধ আলু খান। এছাড়া আলু চিপস অলিভ অয়েলে ভেজে প্রিজার্ভ করে রেখেও খেতে পারেন। ২ মাস নিয়মিত খেলেই কিন্তু পার্থক্য আপনার চোখে ধরা দেবে।

Ojon

ডিম তো রয়েছেই
ডিমের বর্তমান ফ্যাট, প্রোটিন ও গুড ক্যালোরি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত ভালো। ওজন বৃদ্ধি করতে চাইলে তাই নিয়মিত ডিম খাওয়া শুরু করুন। ৩-৪ টি ডিমের সাদা অংশ খান প্রতিদিন। কোনোভাবেই কাঁচা ডিম খাবেন না। সেদ্ধ করার ডিমের সাদা অংশই খাওয়া উচিত। ১-২ মাসের মধ্যেই কিন্তু ফল আপনি পেয়ে যাবেন।

Ojon

যদি আপনার ওজন কমে যাওয়ার পেছনে নানা ধরনের শারীরিক দুর্বলতা থাকে, সে ক্ষেত্রে কিন্তু অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়া দাওয়া করা প্রয়োজন। যেকোনো রকমের প্রোটিন শেক বা হেলথ ড্রিংক যা ওজন বৃদ্ধি করে বলে দাবি করে থাকে সেগুলো খাওয়ার আগেও কিন্তু ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

এইচএন/এমকেএইচ

আরও পড়ুন