সহজেই রাঁধুন ভুড়ি ভুনা
ভুড়ি ভুনা অনেকেরই পছন্দের খাবার। গরু কিংবা খাসির ভুড়ি ভুনা খেতে বেশ মজার। বছরের অন্যান্য সময়ে রান্না হোক বা না হোক, কুরবানির ঈদে ভুরি ভুনা রান্না করেন অনেকেই। রেসিপি জানা থাকলে আপনিও রান্না করতে পারেন সুস্বাদু এই খাবারটি। রইলো রেসিপি-
আজও পড়ুন: জর্দা তৈরির সহজ রেসিপি
উপকরণ: ভুড়ি- ৫ কেজি, পেঁয়াজ মোটা করে কাটা- ২ কাপ, কাঁচা মরিচ- ছোট টুকরো করা আধা কাপ, রসুনবাটা- ৩ টেবিল চামচ, আদাবাটা- ২ টেবিল চামচ, ধনে- জিরা বাটা- ৩ টেবিল চামচ, তেল- ২৫০ মিলিলিটার বোতলের তিন বোতল, লবণ- স্বাদমতো, হলুদ- ৫ চা চামচ, এলাচ- ২৫ টি, লবঙ্গ- ২৫ টি, দারুচিনি- ২০ টি, গোলমরিচ- দুই মুঠো, শুকনো মরিচ চেরা- চাহিদা অনুযায়ী, তেজপাতা- ৫/৬ টি, পানি- দুই কাপ, নারকেল কোড়ানো- ১ টি।
প্রণালি: ভুড়ির চর্বি ফেলে দিয়ে গরম পানি দিয়ে ভুড়ি পরিষ্কার করে ছোট টুকরা করে ( বেশি ছোট করবেননা, রান্নার পর আরও ছোট হয়ে যায় ) আবারও গরম পানি দিয়ে ভালো করে ঘসে ঘসে ধুয়ে নিতে হবে। একমুঠো গোলমরিচ উঠিয়ে রেখে বাকি গোলমরিচ ও গরম মশলা শুকনো তাওয়ায় টেলে গুঁড়া করতে হবে। এবার একটি কড়াই বা হাঁড়িতে ভুড়ি দিয়ে সব কাটা ও বাটা মশলা, তেজপাতা ও একমুঠো গোলমরিচ দিয়ে ভালভাবে মাখিয়ে এক ঘণ্টা রেখে দিতে হবে।
আজও পড়ুন: ফিরনি তৈরির সহজ রেসিপি
এবার চুলায় মাঝারি আঁচে জ্বাল দিতে হবে। ভুড়ির পানি বেরিয়ে একটু কষে এলে পানি গরম করে দিতে হবে। গরম মশলার গুঁড়ো ও কাঁচা ঝাল ভুড়ির ওপর ছিটিয়ে দিতে হবে। এভাবে দুই দিন ধরে কষাতে হবে। পানি শুকিয়ে আসলে প্রয়োজন অনুযায়ী গরম পানি দিতে হবে। তৃতীয় দিন নারকেল থেকে তিনবার পানি দিয়ে দুধ বের করে এর সবটুকু ভুঁড়িতে দিয়ে দিয়ে জ্বাল দিয়ে কষিয়ে তেলের ওপর উঠলে নামাতে হবে।
এইচএন/জেআইএম