আদালতের সামনে ‘মূর্তি’ স্থাপন সাম্প্রদায়িকতা
‘এতদিন ধরে হাইকোর্টের কার্যক্রম চলছে, হঠাৎ করে হাইকোর্টের সামনে কেন নারী মূর্তি স্থাপনের প্রয়োজন হলো? এটি একটি সাম্প্রদায়িকতা।’ কওমি শিক্ষাসনদ স্বীকৃতি বাস্তবায়ন পরিষদের সদস্য সচিব ইয়াহইয়া মাহমুদ এসব কথা বলেছেন।
বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) কওমি শিক্ষাসনদ স্বীকৃতি বাস্তবায়ন কমিটির আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
ইয়াহইয়া মাহমুদ বলেন, কোর্টের সামনে গ্রিক দেবির মূর্তি ও শাড়ি পরিয়ে তার চরিত্র নষ্ট করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। এটি একটি নিন্দনীয় কাজ। দেশের আলেমরা এ চরিত্র কোনোভাবে মেনে নেবে না।
তিনি বলেন, রোমানদের কাছে ন্যায়ের প্রতীক কল্পিত গ্রিক দেবীর সঙ্গে এই দেশের ঐতিহ্য, ইতিহাসের ন্যূনতম সম্পর্ক নেই। এরপরও কীভাবে আমাদের হাইকোর্টের সামনে এরকম অগ্রহণযোগ্য ও বিজাতীয় মূর্তি স্থাপন করা হলো? কারা, কী উদ্দেশে এটি করার সুযোগ পেল কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে দেশের মানুষের কাছে জবাবদিহি করতে হবে। দেশের ৯২ ভাগ মুসলমানের চিন্তা-চেতনার পরিপন্থী গ্রিক দেবীর মূর্তি স্থাপন কোনোভাবে মেনে নেয়া যায় না।
এমআরএম/জেডএ/এমএস