নন-ক্যাডাররা মর্যাদা চায়
বিসিএসের ইতিহাসে ৩৫তম বিসিএস নিঃসন্দেহে সবচেয়ে কঠিন ও যুগোপযোগী ছিল, যার মধ্যে দুর্ভাগ্যজনকভাবে তিন হাজারের মতো পরীক্ষার্থী পাস করে নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্ত হন।
নন-ক্যাডার বিধিমালা অনুযায়ী পিএসসি চাকরির সুপারিশ করে থাকে। কিন্তু বিসিএস পাস করার পর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কিংবা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পাওয়া- বাস্তবতার সাপেক্ষে বিসিএস পাস করা প্রার্থীর জন্য কি অনুপযুক্ত নয়?
বর্তমানে প্রায় তিন হাজার টিইওর পদ খালি (সংবাদমাধ্যমে প্রাপ্ত খবর), এটিইও, সাব-রেজিস্ট্রার, এনবিআরসহ প্রথম শ্রেণির আরও বিভিন্ন পদ খালি আছে। ফলে তাদের এসব পদে নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে।
৩৫তম বিসিএসে নন-ক্যাডারপ্রাপ্ত সব ছাত্রছাত্রী রাষ্ট্রযন্ত্রের অংশ হতে চান। তারা যে পরিশ্রম করেছেন, তার মর্যাদা দেওয়া হোক।
লেখক: চট্টগ্রাম।
এসইউ/এবিএস