ভিডিও EN
  1. Home/
  2. আন্তর্জাতিক

আদানি গ্রুপের রেকর্ড

১০ হাজার মেগাওয়াটের বেশি নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদন

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | প্রকাশিত: ১১:০৫ এএম, ০৪ এপ্রিল ২০২৪

১০ হাজার মেগাওয়াটের (এমডব্লিউ) বেশি নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদন করে রেকর্ড করেছে ভারতের বৃহত্তম ও বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রতিষ্ঠান আদানি গ্রিন এনার্জি লিমিটেড (এজিইএল)। এর মাধ্যমে দেশটির জাতীয় গ্রিডে নির্ভরযোগ্য, সাশ্রয়ী এবং পরিচ্ছন্ন জ্বালানি সরবরাহ করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

এজিইএল- এর এই অপারেশনাল পোর্টফোলিওতে সাত হাজার ৩৯৩ মেগাওয়াট সোলার, এক হাজার ৪০১ মেগাওয়াট উইন্ড এবং দুই হাজার ১৪০ মেগাওয়াট উইন্ড-সোলার হাইব্রিড সক্ষমতার জ্বালানি রয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে ৪৫ হাজার গিগাওয়াট নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা পূরণের দিকে দৃঢ়ভাবে এগিয়ে যাওয়ার একটি প্রমাণ হলো এজিইএল ও এর উন্নয়ন অংশীদারদের অর্জিত এই মাইলফলক।

বার্ষিক ২১ মিলিয়ন টন কার্বন নিঃসরণ ছাড়াই ৫৮ লাখের বেশি বাসা-বাড়িতে জ্বালানি সরবরাহ করবে আদানি গ্রিনের এই ১০ হাজার ৯৩৪ মেগাওয়াট অপারেশনাল পোর্টফোলিও।

টেকসই অনুশীলনের সঙ্গে উদ্ভাবনী প্রযুক্তি, কার্যকরী সক্ষমতা, ডিজিটাইজেশন, শক্তিশালী সাপ্লাই চেইন নেটওয়ার্ক এবং দীর্ঘমেয়াদী অবকাঠামো অর্থায়নের সমন্বয় ঘটিয়ে কিভাবে বৃহৎ পরিসরে পরিচ্ছন্ন জ্বালানি স্থানান্তর এবং ডি-কার্বনাইজেশন করা সম্ভব, তার নজির স্থাপন করছে এজিইএল।

এ ব্যাপারে আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎপাদনের ক্ষেত্রে ভারতের শীর্ষে অবস্থান করতে পেরে আমরা গর্বিত। এক দশকেরও কম সময়ে আদানি গ্রিন এনার্জি শুধু একটি সবুজ ভবিষ্যৎ কল্পনাই করেনি বরং তা বাস্তবায়ন করেছে।

পরিচ্ছন্ন জ্বালানি উদ্ভাবনের সাধারণ একটি পরিকল্পনা থেকে শুরু করে ১০ হাজার মেগাওয়াট ইনস্টলের সক্ষমতা অর্জন, এই ক্রমবর্ধমান প্রচেষ্টার অসাধারণ ফল। সুযোগ ও সক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে ভারতকে এটি পরিচ্ছন্ন, নির্ভরযোগ্য ও সাশ্রয়ী জ্বালানি রূপান্তরের দিকে এগিয়ে নিতে আদানি গ্রিনের যে প্রত্যাশা, তার প্রতিফলন হলো এই অর্জন।

তিনি আরও বলেন, ২০৩০ সালের মধ্যে ৪৫ হাজার মেগাওয়াট জ্বালানি সক্ষমতা অর্জনের লক্ষ্য পূরণের হাত ধরে আমরা খাভড়ায় একটি ৩০ হাজার মেগাওয়াট সম্পন্ন বিশ্বের বৃহত্তম নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্ল্যান্ট প্রকল্প তৈরি করছি। এজিইএল শুধু বিশ্বের জন্য মানদণ্ড নির্ধারণ করছে না বরং তাদের পুনরায় সংজ্ঞায়িতও করছে।

আইএইচআর/টিটিএন