ভিডিও EN
  1. Home/
  2. আন্তর্জাতিক

পাকিস্তানেও ঈদ শনিবার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | প্রকাশিত: ০৯:৫৭ পিএম, ২০ এপ্রিল ২০২৩

পাকিস্তানে আগামী শনিবার (২২ এপ্রিল) উদযাপিত হবে পবিত্র ঈদুল ফিতর। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় রুয়েত-ই-হিলাল কমিটি ঘোষণা করেছে, দেশটির কোথাও শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যায়নি। এ কারণে ঈদুল ফিতর শনিবার পড়বে। খবর ডনের।

ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন কেন্দ্রীয় রুয়েত-ই-হিলাল কমিটির চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল খাবির আজাদ। তিনি বলেন, বেশিরভাগ এলাকায় আবহাওয়া পরিষ্কার থাকলেও কিছু এলাকায় মেঘলা ছিল। কিন্তু কোনো এলাকা থেকে চাঁদ দেখার খবর পাওয়া যায়নি। তাই ঈদুল ফিতর হবে শনিবার।

আরও পড়ুন>> সৌদিতে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ শুক্রবার

এর আগে, বৃহস্পতিবার চাঁদ দেখা না যাওয়ায় আগামী শনিবার ঈদ উযাপনের ঘোষণা দেয় আরও অন্তত আটটি দেশ। এদের মধ্যে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ব্রুনাই, থাইল্যান্ড, জাপান ও ফিলিপাইন।

শনিবার ঈদ উদযাপনের বিষয়ে মালয়েশিয়ার ‘কিপার অব দ্য রুলারস সিল’ সৈয়দ দানিয়াল সৈয়দ আহমদ বলেছেন, ইয়াং ডিপারতুয়ান আগাং (প্যারামাউন্ট রুলার প্রধান) আল-সুলতান আবদুল্লাহ রিয়াতউদ্দিন আল-মুস্তফা বিল্লাহ শাহ মালয়েশীয় শাসকদের সঙ্গে আলোচনার পরে ঈদের তারিখ ঘোষণায় সম্মতি দিয়েছেন।

আরও পড়ুন>> শনিবার ঈদ উদযাপন করবে যেসব দেশ

মালয়েশিয়ার মতো চাঁদ দেখা যায়নি প্রতিবেশী দেশ ইন্দোনেশিয়াতেও। তারাও ঈদুল ফিতর উদযাপন করবে আগামী শনিবার। ইন্দোনেশিয়ার ধর্ম মন্ত্রণালয় এ ঘোষণা দিয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম কমপাস।

এশিয়ার আরেক দেশ ব্রুনেইও শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় শনিবার ঈদুল ফিতর উদযাপনের ঘোষণা দিয়েছে।

তার আগে, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে বৃহস্পতিবার খালি চোখে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা নেই, এমন কথা জানিয়েছিলেন ১৩টি আরব দেশের ২৫ জন জ্যোতির্বিদ্যা বিশেষজ্ঞ। কিন্তু সেই ধারণা ভুল প্রমাণ করে বৃহস্পতিবারই সৌদির আকাশে উদয় হয় ঈদের চাঁদ। এ কারণে দেশটিতে শুক্রবারই উদযাপিত হবে পবিত্র ঈদুল ফিতর।

আরও পড়ুন>> আরও একদিন চলবে হজযাত্রী নিবন্ধন

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মুসলিমদের চাঁদ দেখার অনুরোধ জানিয়েছিল সৌদির চাঁদ দেখা কমিটি। চাঁদ দেখা যাওয়ায় দেশটিতে ২৯ রোজায় শেষ হলো পবিত্র রমজান মাস। শুক্রবারই ঈদের খুশিতে মেতে উঠবেন সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে বসবাসকারী মুসলিমরা।

কেএএ/